ছাত্রীকে যৌন হয়রানির মামলায় গ্রেফতার ঢাকার আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তড়িৎ কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফেরদৌস বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
সোমবার সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তাকে (মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস) গ্রেফতারের দিন থেকে চাকরিচ্যুত দেখানো হয়েছে; তাকে কারণ দর্শানোর কোনো নোটিশও দেয়া হয়নি।
এরই মধ্যে যৌন হয়রানির অভিযোগে ওই শিক্ষককে দুই দিনের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
পরে শনিবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকার মহানগর হাকিম কাজী কামরুল ইসলামের কাছে জবানবন্দি দেন তিনি।
১৫ পৃষ্ঠায় জবানবন্দিতে ঘটনার পুরো দায় তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানান আদালতের পুলিশ কর্মকর্তা এসআই পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
এর আগে কলাবাগান থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করা ছাত্রীর যৌন হয়রানির একটি মামলায় গত ৪ মে ভোরে রমনার একটি ফ্ল্যাট থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।
তবে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠার পর পরই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে অভিযুক্ত শিক্ষক ফেরদৌসকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সোমবার সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তাকে (মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস) গ্রেফতারের দিন থেকে চাকরিচ্যুত দেখানো হয়েছে; তাকে কারণ দর্শানোর কোনো নোটিশও দেয়া হয়নি।
এরই মধ্যে যৌন হয়রানির অভিযোগে ওই শিক্ষককে দুই দিনের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
পরে শনিবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকার মহানগর হাকিম কাজী কামরুল ইসলামের কাছে জবানবন্দি দেন তিনি।
১৫ পৃষ্ঠায় জবানবন্দিতে ঘটনার পুরো দায় তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানান আদালতের পুলিশ কর্মকর্তা এসআই পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
এর আগে কলাবাগান থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করা ছাত্রীর যৌন হয়রানির একটি মামলায় গত ৪ মে ভোরে রমনার একটি ফ্ল্যাট থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।
তবে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠার পর পরই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে অভিযুক্ত শিক্ষক ফেরদৌসকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।