নারায়ণগঞ্জের শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে লাঞ্ছনার ঘটনায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তাতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। এ প্রতিবেদনকে দায়সারা বলে মন্তব্য করেন আদালত।
একই সঙ্গে আগামী ৮ জুন এ বিষয়ের ওপর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করতে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) ও নারায়ণগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৯ জুন এ বিষয়ে পুনরায় শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
রবিবার বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।
শিক্ষকের পক্ষে রবিবার আদালতে ছিলেন সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এন কে রহমান ও অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এন কে রহমান জানান, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী এসপি ও ওসিকে ফৌজদারি অপরাধের বিষয়ে, কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, সে বিষয়ে আদালত রুলে জানতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রতিবেদনে কোনো বিষয়ই উল্লেখ করে। বরঞ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পদক্ষেপগুলোই তাঁরা উল্লেখ করেছেন। তাই এ ধরনের দায়সারা প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আদালত মন্তব্য করেন।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তাতে আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ৮ জুন পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ২৫ মে সেলিম ওসমানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিবেদন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জমা দেয় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন।
একই সঙ্গে আগামী ৮ জুন এ বিষয়ের ওপর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করতে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) ও নারায়ণগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৯ জুন এ বিষয়ে পুনরায় শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
রবিবার বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।
শিক্ষকের পক্ষে রবিবার আদালতে ছিলেন সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এন কে রহমান ও অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এন কে রহমান জানান, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী এসপি ও ওসিকে ফৌজদারি অপরাধের বিষয়ে, কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, সে বিষয়ে আদালত রুলে জানতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রতিবেদনে কোনো বিষয়ই উল্লেখ করে। বরঞ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পদক্ষেপগুলোই তাঁরা উল্লেখ করেছেন। তাই এ ধরনের দায়সারা প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আদালত মন্তব্য করেন।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তাতে আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ৮ জুন পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ২৫ মে সেলিম ওসমানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিবেদন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে জমা দেয় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন।