‘অবৈধ সরকারকে’ টিকিয়ে রাখতেই ইসরাইলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৈঠক করেছে বলে দাবি করেছে বিএনপি।
রবিবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, ‘মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৈঠক হয়নি, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’
রিজভী বলেন, বলাটা মুশকিল, তবে আভাস পাওয়া যায় সরকারকে টিকে রাখার জন্য সাফাদির সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৈঠক হয়েছে।
তিনি বলেন, জয়ের উদ্দেশ্য কি ছিল? তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মন নিয়ে গেছেন। কিন্তু মেন্দি সাফাদি বলেছেন, জয় দেশের জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন। তার এ সাক্ষাৎ ষড়যন্ত্র ও দূরভিসন্ধিমূলক।
রিজভী অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা (সরকার) দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়েও হলেও তাদের অবৈহধ ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে চায়। বিরোধী দলীয় একজন নেতা কারও সঙ্গে কথা বললে হয় দেশদ্রোহী আর প্রধানমন্ত্রীর ছেলে কথা বললে হয় দেশপ্রেমিক। আর এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সাফাদি মিথ্যা বলছেন আর জয় সত্য বলছেন বলে আওয়ামী লীগের নেতারা যে সাফাই গাওয়া শুরু করেছেন তা জনগণ বিশ্বাস করবে না। যিনি জয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা বলেছেন তার সঙ্গে সরকার কিভাবে মোকাবেলা করবে তা দেখতে চায় জনগণ।’
এর আগে গতকাল দুপুরে রাজধানীর ফটোজার্নালিস্ট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেছেন, জয়ের সঙ্গে সাফাদির বৈঠক প্রমাণ করছে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। এটা একটা গভীর চক্রান্ত ছাড়া কিছুই নয়।
সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘কাঁচের ঘরে বসে ঢিল মারার চেষ্টা করবেন না। ইহুদি কানেকশনের প্রশ্ন তুলে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটকে টার্গেট করার চক্রান্ত করা হয়েছে। এখন পত্র-পত্রিকার খবর আসতে শুরু করেছে কথিত মোসাদের গুপ্তচর সাফাদির সঙ্গে ওয়াশিংটনে কাদের বৈঠক হয়েছে। তা মানুষ জেনে ফেলেছে।’
এদিকে, আজ ভোরে ফেসবুক পেজে দেয়া এক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেন, লিকুদ পার্টির নেতা মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে কোনোসময়ই তার সাক্ষাত হয়নি।
রবিবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, ‘মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৈঠক হয়নি, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’
রিজভী বলেন, বলাটা মুশকিল, তবে আভাস পাওয়া যায় সরকারকে টিকে রাখার জন্য সাফাদির সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৈঠক হয়েছে।
তিনি বলেন, জয়ের উদ্দেশ্য কি ছিল? তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মন নিয়ে গেছেন। কিন্তু মেন্দি সাফাদি বলেছেন, জয় দেশের জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন। তার এ সাক্ষাৎ ষড়যন্ত্র ও দূরভিসন্ধিমূলক।
রিজভী অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা (সরকার) দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়েও হলেও তাদের অবৈহধ ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে চায়। বিরোধী দলীয় একজন নেতা কারও সঙ্গে কথা বললে হয় দেশদ্রোহী আর প্রধানমন্ত্রীর ছেলে কথা বললে হয় দেশপ্রেমিক। আর এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সাফাদি মিথ্যা বলছেন আর জয় সত্য বলছেন বলে আওয়ামী লীগের নেতারা যে সাফাই গাওয়া শুরু করেছেন তা জনগণ বিশ্বাস করবে না। যিনি জয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা বলেছেন তার সঙ্গে সরকার কিভাবে মোকাবেলা করবে তা দেখতে চায় জনগণ।’
এর আগে গতকাল দুপুরে রাজধানীর ফটোজার্নালিস্ট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেছেন, জয়ের সঙ্গে সাফাদির বৈঠক প্রমাণ করছে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। এটা একটা গভীর চক্রান্ত ছাড়া কিছুই নয়।
সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘কাঁচের ঘরে বসে ঢিল মারার চেষ্টা করবেন না। ইহুদি কানেকশনের প্রশ্ন তুলে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটকে টার্গেট করার চক্রান্ত করা হয়েছে। এখন পত্র-পত্রিকার খবর আসতে শুরু করেছে কথিত মোসাদের গুপ্তচর সাফাদির সঙ্গে ওয়াশিংটনে কাদের বৈঠক হয়েছে। তা মানুষ জেনে ফেলেছে।’
এদিকে, আজ ভোরে ফেসবুক পেজে দেয়া এক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেন, লিকুদ পার্টির নেতা মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে কোনোসময়ই তার সাক্ষাত হয়নি।