বৃক্ষমানব আবুল বাজনদারকে জমি কিনে বাড়ি করার জন্য অর্থ প্রদান করেছেন তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক কবির চৌধুরী।
মঙ্গলবার ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের বিভাগীয় চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে জমির প্রাথমিক কাগজপত্রসহ ছয় লাখ টাকার চেক আবুল বাজনদার ও তার পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেন কবির চৌধুরী।
বৃক্ষমানব এতে আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমি খুবই আনন্দিত। যা ভাষায় প্রকাশের মতো না। আমি আপনাদের সবার কাছে কৃতজ্ঞ। যতদিন বেঁচে থাকবো সবার কাছে আমি ঋণী হয়ে থাকবো।’
আবুল বলেন, একদিকে আমি সুস্থ হওয়ার পথে, অন্যদিকে নতুন জায়গা পেলাম। সুস্থ হয়ে আমি ওই জায়গায় থাকবো। জানা যায়, অধ্যাপক কবির চৌধুরী আবুলকে মোট ছয় লাখ টাকা দিয়েছেন। এর মধ্যে জমির জন্য চার লাখ ২০ হাজার এবং বাকি টাকা তার ঘর বানানোর জন্য।
বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সেমন্ত লাল সেন বলেন, ট্রি-ম্যান রোগে আক্রান্ত আবুল বাজনাদারের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে কবির চৌধুরীও একজন।
তিনি আরো বলেন, ‘আশা করি আবুল বাজনাদার দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। বোর্ডের সিদ্ধান্ত ও পরামর্শ অনুযায়ী তার চিকিৎসা চলছে।’
এর আগে চলতি বছরের শুরুতে ট্রি-ম্যান রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে আসেন খুলনার পাইকগাছার আবুল বাজনদার।
এরপর থেকে তার চিকিৎসা চলছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ হওয়ার পথে।
মঙ্গলবার ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের বিভাগীয় চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে জমির প্রাথমিক কাগজপত্রসহ ছয় লাখ টাকার চেক আবুল বাজনদার ও তার পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেন কবির চৌধুরী।
বৃক্ষমানব এতে আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমি খুবই আনন্দিত। যা ভাষায় প্রকাশের মতো না। আমি আপনাদের সবার কাছে কৃতজ্ঞ। যতদিন বেঁচে থাকবো সবার কাছে আমি ঋণী হয়ে থাকবো।’
আবুল বলেন, একদিকে আমি সুস্থ হওয়ার পথে, অন্যদিকে নতুন জায়গা পেলাম। সুস্থ হয়ে আমি ওই জায়গায় থাকবো। জানা যায়, অধ্যাপক কবির চৌধুরী আবুলকে মোট ছয় লাখ টাকা দিয়েছেন। এর মধ্যে জমির জন্য চার লাখ ২০ হাজার এবং বাকি টাকা তার ঘর বানানোর জন্য।
বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সেমন্ত লাল সেন বলেন, ট্রি-ম্যান রোগে আক্রান্ত আবুল বাজনাদারের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে কবির চৌধুরীও একজন।
তিনি আরো বলেন, ‘আশা করি আবুল বাজনাদার দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। বোর্ডের সিদ্ধান্ত ও পরামর্শ অনুযায়ী তার চিকিৎসা চলছে।’
এর আগে চলতি বছরের শুরুতে ট্রি-ম্যান রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে আসেন খুলনার পাইকগাছার আবুল বাজনদার।
এরপর থেকে তার চিকিৎসা চলছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ হওয়ার পথে।