কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভায় প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও রুলস অব ল’র বিষয়ে আমি কারো সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করব না।
পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই প্রশাসন ও বিচার বিভাগের মধ্যে কিছু সমস্যা রয়েছে। আমাদের এখানেও কিছু সমস্যা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে কুমিল্লা আদালতের আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান বিচারপতি আরো বলেন, পুরাতন মামলার জট সৃষ্টি হয়েছে। সাক্ষী না আসার কারণে বিচারপ্রার্থীরা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। সাক্ষী হাজির করার বিষয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর ও পুলিশকে ভূমিকা রাখতে হবে।
তিনি বলেন, অর্থ দিয়ে কোনো দেশকে বড় হিসেবে বিবেচনা করা যায় না, আইনের শাসন যেখানে বিদ্যমান সে দেশকে মর্যাদায় এগিয়ে রাখা হয়। দেশকে এগিয়ে নিতে আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এজন্য বিচারক ও আইনজীবীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
তিনি কুমিল্লার রাস্তা-ঘাট ও আদালতের দুরবস্থার বিষয়ে বলেন, ১৯৮২ সালে কুমিল্লার যে অবস্থা দেখেছি ২০১৬ সালে একই অবস্থা দেখছি। আমাদের সিলেটের গ্রামের রাস্তা-ঘাট থেকেও কুমিল্লার অবস্থা খারাপ।
বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি জেলা ও দায়রা জজ আদালত এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচার কাজ প্রত্যক্ষ করেন। এছাড়া আদালতের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। বিকেলে কুমিল্লা সার্কিট হাউজে কুমিল্লার আদালতের বিচারকদের নিয়ে আয়োজিত সম্মেলনে যোগদান করেন।
আইনজীবী সমিতির সভায় সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সফিকুল আলম। আরো বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট কাইমুল হক রিংকু, সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দ আবদুল্লাহ পিন্টু, আ হ ম তাইফুর আলম, কাজী নাজমুস সাদত, অতিরিক্ত পিপি গোলাম ফারুক, কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মফিজুল ইসলাম ও সৈয়দ নুরুর রহমান।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই প্রশাসন ও বিচার বিভাগের মধ্যে কিছু সমস্যা রয়েছে। আমাদের এখানেও কিছু সমস্যা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে কুমিল্লা আদালতের আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান বিচারপতি আরো বলেন, পুরাতন মামলার জট সৃষ্টি হয়েছে। সাক্ষী না আসার কারণে বিচারপ্রার্থীরা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। সাক্ষী হাজির করার বিষয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর ও পুলিশকে ভূমিকা রাখতে হবে।
তিনি বলেন, অর্থ দিয়ে কোনো দেশকে বড় হিসেবে বিবেচনা করা যায় না, আইনের শাসন যেখানে বিদ্যমান সে দেশকে মর্যাদায় এগিয়ে রাখা হয়। দেশকে এগিয়ে নিতে আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এজন্য বিচারক ও আইনজীবীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
তিনি কুমিল্লার রাস্তা-ঘাট ও আদালতের দুরবস্থার বিষয়ে বলেন, ১৯৮২ সালে কুমিল্লার যে অবস্থা দেখেছি ২০১৬ সালে একই অবস্থা দেখছি। আমাদের সিলেটের গ্রামের রাস্তা-ঘাট থেকেও কুমিল্লার অবস্থা খারাপ।
বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি জেলা ও দায়রা জজ আদালত এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচার কাজ প্রত্যক্ষ করেন। এছাড়া আদালতের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। বিকেলে কুমিল্লা সার্কিট হাউজে কুমিল্লার আদালতের বিচারকদের নিয়ে আয়োজিত সম্মেলনে যোগদান করেন।
আইনজীবী সমিতির সভায় সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সফিকুল আলম। আরো বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট কাইমুল হক রিংকু, সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দ আবদুল্লাহ পিন্টু, আ হ ম তাইফুর আলম, কাজী নাজমুস সাদত, অতিরিক্ত পিপি গোলাম ফারুক, কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মফিজুল ইসলাম ও সৈয়দ নুরুর রহমান।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি