ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সাউন্ড বক্সে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় ডেকোরেটরের মালামাল, তিনটি বাড়ি ভাঙচুর এবং সুন্নত খাতনা অনুষ্ঠানের একটি গরু লুট হওয়ার ঘটনা ঘটে।
রোববার (৮ জুন) দিবাগত রাত ১টায় উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় দুপক্ষের লোকজনই মাইকে ঘোষণা দিয়ে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার হামেরদী ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের কুদ্দুস মাতুব্বর দলের সমর্থক ইমরান মুন্সির ছেলের সুন্নতে খাৎনা অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছিল। রোববার রাত ৮টা দিকে এ উপলক্ষে বাড়ির সঙ্গে গোপীনাথপুর প্রাইমারি স্কুল মাঠে সাউন্ড বক্সে বাজিয়ে গানের অনুষ্ঠান চলছিল। ওই অনুষ্ঠানে পাশের ছোট হামিরদী গ্রামের লিটন মাতুব্বরে দলের কিছু যুবক ছেলে গান শুনতে আসে। এ সময় ছোট হামিরদী গ্রামের নয়ন, হৃদয় ও নিরবের সঙ্গে গোপনাথপুর গ্রামের সোহেল, সাগর ও সাজ্জাদের সাউন্ড কমানো আর বাড়ানো নিয়ে কথা কাটাকাটি ও এক পর্যায়ে মারামারির ঘটনা ঘটে। মারধরের ঘটনা ছোট হামিরদী গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে রাত ১টার দিকে দুই গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, ছোট হামিরদী ও গোপীনাথপুর গ্রামের কিছু যুবক ছেলেদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ২০-২৫ জনের মত লোক আহত হয়েছে। ২-৩ টি বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনাও ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেন নাই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
এ সময় দুপক্ষের লোকজনই মাইকে ঘোষণা দিয়ে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার হামেরদী ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের কুদ্দুস মাতুব্বর দলের সমর্থক ইমরান মুন্সির ছেলের সুন্নতে খাৎনা অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছিল। রোববার রাত ৮টা দিকে এ উপলক্ষে বাড়ির সঙ্গে গোপীনাথপুর প্রাইমারি স্কুল মাঠে সাউন্ড বক্সে বাজিয়ে গানের অনুষ্ঠান চলছিল। ওই অনুষ্ঠানে পাশের ছোট হামিরদী গ্রামের লিটন মাতুব্বরে দলের কিছু যুবক ছেলে গান শুনতে আসে। এ সময় ছোট হামিরদী গ্রামের নয়ন, হৃদয় ও নিরবের সঙ্গে গোপনাথপুর গ্রামের সোহেল, সাগর ও সাজ্জাদের সাউন্ড কমানো আর বাড়ানো নিয়ে কথা কাটাকাটি ও এক পর্যায়ে মারামারির ঘটনা ঘটে। মারধরের ঘটনা ছোট হামিরদী গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে রাত ১টার দিকে দুই গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, ছোট হামিরদী ও গোপীনাথপুর গ্রামের কিছু যুবক ছেলেদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ২০-২৫ জনের মত লোক আহত হয়েছে। ২-৩ টি বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনাও ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেন নাই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস