এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার সন্দেহভাজন দুই আসামি রাশেদ ও নবী পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার ভোরে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ঠান্ডাছড়ি এলাকায় এই বন্দুকযুদ্ধ হয়। নিহত দুজনের লাশ রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
নবী রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সোনারগাঁও ইউনিয়নের নতুন পাড়া গ্রামের মুন্সী মিয়ার ছেলে এবং রাশেদ একই উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের সোনামিয়ার ছেলে।
মিতু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, মিতু হত্যা মামলার দুই আসামি রাশেদ ও নবী রাঙ্গুনিয়ার ঠান্ডাছড়ি পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান করছেন, এমন খবর পেয়ে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালায়। ভোর রাতের দিকে পরিচালিত এই অভিযানকালে সন্ত্রাসীরা পুলিশের অবস্থান টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এই সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এই সময় মিতু হত্যাকাণ্ডে কিলিং মিশনের সদস্য রাশেদ ও নবী ঘটনাস্থলে নিহত হন।
এ ছাড়া বন্দুকযুদ্ধে তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত দুটি পিস্তল, একটি এলজি, দুটি কিরিচ এবং পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর।
প্রসঙ্গত, গত ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলে নেওয়ার পথে চট্টগ্রামের জিইসি মোড় এলাকায় নিজ বাসার কাছেই দুর্বৃত্তদের এলোপাথারি ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।
এ ঘটনায় তার স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার বাদী হয়ে চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
মঙ্গলবার ভোরে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ঠান্ডাছড়ি এলাকায় এই বন্দুকযুদ্ধ হয়। নিহত দুজনের লাশ রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
নবী রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সোনারগাঁও ইউনিয়নের নতুন পাড়া গ্রামের মুন্সী মিয়ার ছেলে এবং রাশেদ একই উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের সোনামিয়ার ছেলে।
মিতু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, মিতু হত্যা মামলার দুই আসামি রাশেদ ও নবী রাঙ্গুনিয়ার ঠান্ডাছড়ি পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান করছেন, এমন খবর পেয়ে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালায়। ভোর রাতের দিকে পরিচালিত এই অভিযানকালে সন্ত্রাসীরা পুলিশের অবস্থান টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এই সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এই সময় মিতু হত্যাকাণ্ডে কিলিং মিশনের সদস্য রাশেদ ও নবী ঘটনাস্থলে নিহত হন।
এ ছাড়া বন্দুকযুদ্ধে তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত দুটি পিস্তল, একটি এলজি, দুটি কিরিচ এবং পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর।
প্রসঙ্গত, গত ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলে নেওয়ার পথে চট্টগ্রামের জিইসি মোড় এলাকায় নিজ বাসার কাছেই দুর্বৃত্তদের এলোপাথারি ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।
এ ঘটনায় তার স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার বাদী হয়ে চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি