‘আমাদের ৫০ হাজার পাকিস্তানি বিহারি পরিবার না খেয়ে অনাহারে জীবন যাপন করছে। না খেয়ে কষ্ট করার চেয়ে মৃত্যুবরণ করাই অনেক ভালো। তাই আমরা ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার অনুমতি নিতে উপস্থিত হয়েছি।’
বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সমনে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার অনুমতি নিতে উপস্থিত হন মিরপুর ও মোহাম্মদপুর ক্যাম্পের ১৫ জন আটকে পড়া পাকিস্তানি তথা বিহারি। সেসময় তাদের সভাপতি ইসরাইল খান জাগো নিউজকে এ কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, আমরা সাত বছর ধরে সরকারের কাছ থেকে কোনো ত্রাণ পাই না। সরকার দেবে দেবে বলে দিনের পর দিন ঘোরাচ্ছে। এখন আমাদের পরিবার না খেয়ে জীবন যাপন করছে। না খাওয়ার চেয়ে মৃত্যুবরণ করাই অনেক ভালো। তাই আমরা ১৫ জন পাকিস্তানি বিহারি স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার অনুমতি নিতে জেলা প্রশাসকের সামনে হাজির হয়েছি। তিনি অনুমতি দিলে আমরা ৫০ হাজার বিহারি পরিবারের সবাই মৃত্যুবরণ করবো।
Bihari
ইসরাইল খান বলেন, আমরা তো সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না। বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য চাই। সরকার আমাদের দাবি মেনে নিলে কর্মসূচি থেকে সরে আসবো। সাত বছর আগে আমাদের ত্রাণ দেওয়া হতো। যা দিতো তা নিয়েই আমাদের সংসার চলে যেতো। এখন আমরা কিছুই পাই না।
তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে আমরা দেখা করেছি। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি অনুযায়ী কাজ করবেন।
এসময় ওসি আহম্মেদ, মোজাহিদুল ইসলাম ও শামীমসহ ১৫ পাকিস্তানি বিহারি উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সমনে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার অনুমতি নিতে উপস্থিত হন মিরপুর ও মোহাম্মদপুর ক্যাম্পের ১৫ জন আটকে পড়া পাকিস্তানি তথা বিহারি। সেসময় তাদের সভাপতি ইসরাইল খান জাগো নিউজকে এ কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, আমরা সাত বছর ধরে সরকারের কাছ থেকে কোনো ত্রাণ পাই না। সরকার দেবে দেবে বলে দিনের পর দিন ঘোরাচ্ছে। এখন আমাদের পরিবার না খেয়ে জীবন যাপন করছে। না খাওয়ার চেয়ে মৃত্যুবরণ করাই অনেক ভালো। তাই আমরা ১৫ জন পাকিস্তানি বিহারি স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করার অনুমতি নিতে জেলা প্রশাসকের সামনে হাজির হয়েছি। তিনি অনুমতি দিলে আমরা ৫০ হাজার বিহারি পরিবারের সবাই মৃত্যুবরণ করবো।
Bihari
ইসরাইল খান বলেন, আমরা তো সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না। বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য চাই। সরকার আমাদের দাবি মেনে নিলে কর্মসূচি থেকে সরে আসবো। সাত বছর আগে আমাদের ত্রাণ দেওয়া হতো। যা দিতো তা নিয়েই আমাদের সংসার চলে যেতো। এখন আমরা কিছুই পাই না।
তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে আমরা দেখা করেছি। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি অনুযায়ী কাজ করবেন।
এসময় ওসি আহম্মেদ, মোজাহিদুল ইসলাম ও শামীমসহ ১৫ পাকিস্তানি বিহারি উপস্থিত ছিলেন।