আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দেশের সর্বস্তরে এখন উন্নয়ন হচ্ছে। ক্রমেই দেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী সেই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে।
শনিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ‘স্মরণে, শপথে ১৫ আগস্ট, বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
তোফায়েল বলেন, যখন আমরা ১১ দফা তৈরি করছিলাম, সে দফার ভেতর বঙ্গবন্ধুর মুক্তির বিষয়টি লিখতে চাইলে ছাত্র ইউনিয়ন বিরোধীতা করে। পরে আগরতলা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজবন্দীর মুক্তি চাই এমন কথা লিখি।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, আজ বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের ঋণ স্বীকার করতে হবে এবং বুঝতে হবে বঙ্গবন্ধু কেন অপ্রতিরোধ্য ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ যেমন বাংলাকে একভাবে পরিচিত করে তুলেছিলেন বিশ্ব দরবারে, বঙ্গবন্ধু তেমনি বাংলার ভাবমূর্তিকে গড়ে দিয়েছেন বিশ্ব সমাজে।
তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, আজকে চলছে নানা ষড়যন্ত্র, নানা চক্রান্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া সন্তানেরা মানুষ হত্যা করছে। সেই চক্রান্ত ষড়যন্ত্র থেকে উত্তরণে ও প্রতিরোধের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও তার দর্শনকে অনুসরণ করে সত্যিকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধভাবে তারুণ্যের শক্তি দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একে আজাদের সভাপতিত্বে সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান, অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, রকিব উদ্দীন আহমেদ প্রমুখ।
শনিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ‘স্মরণে, শপথে ১৫ আগস্ট, বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
তোফায়েল বলেন, যখন আমরা ১১ দফা তৈরি করছিলাম, সে দফার ভেতর বঙ্গবন্ধুর মুক্তির বিষয়টি লিখতে চাইলে ছাত্র ইউনিয়ন বিরোধীতা করে। পরে আগরতলা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজবন্দীর মুক্তি চাই এমন কথা লিখি।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, আজ বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের ঋণ স্বীকার করতে হবে এবং বুঝতে হবে বঙ্গবন্ধু কেন অপ্রতিরোধ্য ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ যেমন বাংলাকে একভাবে পরিচিত করে তুলেছিলেন বিশ্ব দরবারে, বঙ্গবন্ধু তেমনি বাংলার ভাবমূর্তিকে গড়ে দিয়েছেন বিশ্ব সমাজে।
তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, আজকে চলছে নানা ষড়যন্ত্র, নানা চক্রান্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া সন্তানেরা মানুষ হত্যা করছে। সেই চক্রান্ত ষড়যন্ত্র থেকে উত্তরণে ও প্রতিরোধের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও তার দর্শনকে অনুসরণ করে সত্যিকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধভাবে তারুণ্যের শক্তি দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একে আজাদের সভাপতিত্বে সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান, অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, রকিব উদ্দীন আহমেদ প্রমুখ।