আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমানের চেয়ে বড় স্বৈরাচার, খুনী আর কে আছে? তার সৃষ্টি করা দলের মহাসচিব অন্যদলকে স্বৈরচারী বলেন, এটার চেয়ে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না।’
কুষ্টিয়া শহরে নিজ বাসভবনে শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন তিনি।
হানিফ বলেন, ‘নিশ্চিত পরাজয় ভেবে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ গ্রহণ করেনি। রাজনৈতিক এই ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আজ তারা ছিটকে পড়েছে। সরকার পতনে তাদের জ্বালাও পোড়াও এর ভুল কর্মসূচিতে জনগণ সাড়া দেয়নি। আর সেই কারণে তারা আজ রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির জন্মই স্বৈরাচারের গর্ভে। দেশের মানুষ দেখেছে, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে কারফিউ দিয়ে দেশ পরিচালনা করেছে। বিনাবিচারে সামরিক কর্মকর্তাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছে। এগুলো তার দলের প্রতিষ্ঠার জন্যই করেছিল।’
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শেখ গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ মিন্টু, জেলা ক্রীড়া সংস্থার অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার ইকবাল মাহামুদ, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠিক সম্পাদক আফরোজা আক্তার ডিউসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
কুষ্টিয়া শহরে নিজ বাসভবনে শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন তিনি।
হানিফ বলেন, ‘নিশ্চিত পরাজয় ভেবে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ গ্রহণ করেনি। রাজনৈতিক এই ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আজ তারা ছিটকে পড়েছে। সরকার পতনে তাদের জ্বালাও পোড়াও এর ভুল কর্মসূচিতে জনগণ সাড়া দেয়নি। আর সেই কারণে তারা আজ রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির জন্মই স্বৈরাচারের গর্ভে। দেশের মানুষ দেখেছে, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে কারফিউ দিয়ে দেশ পরিচালনা করেছে। বিনাবিচারে সামরিক কর্মকর্তাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছে। এগুলো তার দলের প্রতিষ্ঠার জন্যই করেছিল।’
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শেখ গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ মিন্টু, জেলা ক্রীড়া সংস্থার অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার ইকবাল মাহামুদ, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠিক সম্পাদক আফরোজা আক্তার ডিউসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি