রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার অর্থ ও অস্ত্র এসেছে বিদেশ থেকে। অস্ত্রগুলো এসেছে ভারতের বিহার হয়ে। এর সঙ্গে জড়িত কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম সোমবার ঢাকায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘হামলার সময় অস্ত্রগুলো কী ভাবে নেওয়া হয় এবং এর পেছনে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে তার যোগান কারা দিয়েছে তদন্তে সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। এরপরই জানা যায়, অস্ত্রগুলো ভারতের বিহার হয়ে এসেছে। আর অর্থও এসেছে বিপুল পরিমাণে। নামে-বেনামে এই অর্থ এসেছে। কয়েকটি দেশ থেকে অর্থ এসেছে। এরা কারা তাদেরও তদন্তের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আরও তদন্ত চলছে। আরও নিশ্চিত হয়ে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১ জুলাই রাতে সশস্ত্র একদল জঙ্গি রাজধানীর গুলশানে ৭৯ নম্বর সড়কে হলি আর্টিজান রেঁস্তোরায় প্রবেশ করে। তারা দেশী-বিদেশী ২০ জনকে হত্যা করে। পরদিন সেনাবাহিনীর অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয়। হাসপাতালে সন্দেহভাজন আরেকজন মারা যায়। জঙ্গিদের হামলায় ২ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘হামলার সময় অস্ত্রগুলো কী ভাবে নেওয়া হয় এবং এর পেছনে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে তার যোগান কারা দিয়েছে তদন্তে সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। এরপরই জানা যায়, অস্ত্রগুলো ভারতের বিহার হয়ে এসেছে। আর অর্থও এসেছে বিপুল পরিমাণে। নামে-বেনামে এই অর্থ এসেছে। কয়েকটি দেশ থেকে অর্থ এসেছে। এরা কারা তাদেরও তদন্তের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আরও তদন্ত চলছে। আরও নিশ্চিত হয়ে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১ জুলাই রাতে সশস্ত্র একদল জঙ্গি রাজধানীর গুলশানে ৭৯ নম্বর সড়কে হলি আর্টিজান রেঁস্তোরায় প্রবেশ করে। তারা দেশী-বিদেশী ২০ জনকে হত্যা করে। পরদিন সেনাবাহিনীর অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয়। হাসপাতালে সন্দেহভাজন আরেকজন মারা যায়। জঙ্গিদের হামলায় ২ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি