সিলেটে ছাত্রলীগ নেতা বদরুলের কোপে আহত কলেজছাত্রী খাদিজা আক্তার নার্গিসের শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদিজার চিকিৎসক ডা. এ এম রেজাউস সাত্তার।
স্কয়ার হাসপাতালের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট রেজাউস সাত্তার বলেন, ৯৬ ঘণ্টা পর খাদিজার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তিনি ডান হাত-পা নড়াচড়া করেছেন। ডান চোখও খুলতে পেরেছেন।
বিশেষজ্ঞ এ চিকিৎসকের আশা, বয়স কম হওয়ায় খাদিজার মস্তিষ্কের আঘাত ধীরে ধীরে সেরে যেতে পারে।
গত সোমবার ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা দিতে এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী খাদিজা। বিকেলে পরীক্ষা দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবি) শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক বদরুল আলম (২৭)। পরে অন্য শিক্ষার্থীরা বদরুলকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
ঘটনার দিন গুরুতর আহত অবস্থায় খাদিজাকে প্রথমে সিলেটে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরের দিন মঙ্গলবার তাঁকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রয়েছেন খাদিজা।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
শনিবার দুপুরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদিজার চিকিৎসক ডা. এ এম রেজাউস সাত্তার।
স্কয়ার হাসপাতালের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট রেজাউস সাত্তার বলেন, ৯৬ ঘণ্টা পর খাদিজার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তিনি ডান হাত-পা নড়াচড়া করেছেন। ডান চোখও খুলতে পেরেছেন।
বিশেষজ্ঞ এ চিকিৎসকের আশা, বয়স কম হওয়ায় খাদিজার মস্তিষ্কের আঘাত ধীরে ধীরে সেরে যেতে পারে।
গত সোমবার ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা দিতে এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী খাদিজা। বিকেলে পরীক্ষা দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবি) শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক বদরুল আলম (২৭)। পরে অন্য শিক্ষার্থীরা বদরুলকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
ঘটনার দিন গুরুতর আহত অবস্থায় খাদিজাকে প্রথমে সিলেটে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরের দিন মঙ্গলবার তাঁকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রয়েছেন খাদিজা।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি