আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা শহরে সীমিত পর্যায়ে ওএমএস (ওপেন মার্কেট সেল) চালু করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম হবে ১৫ টাকা।
রোববার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চালকল মালিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা এই তিন শহরে সীমিত পর্যায়ে ওএমএস চালু করব। চালের কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে চালের দাম বৃদ্ধির যে কারসাজি তা বন্ধে এ কর্মসূচি কাজ করবে। বাজার স্থিতিশীল রাখতেও ভূমিকা রাখবে। ঢাকা শহরে মোটা চালের দাম যে কিছুটা বাড়ছে, তাও দ্রুত কমে আসবে।
মন্ত্রী জানান, চালের কোনো সঙ্কট নেই। সরকারের কাছে যা উদ্বৃত্ত আছে তাতে দেশের চাহিদা মিটিয়ে চাল রপ্তানি করা যাবে।
হতদরিদ্রদের জন্য সরকারের চালু করা ১০ টাকার চাল নিয়ে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি সহ্য করা হবে না বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স। যখনই আমরা খবর পাচ্ছি, কঠিন ব্যবস্থা নিচ্ছি। দুর্নীতি ও অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে। তাদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
অপকর্ম করে কর্মসূচি নস্যাৎ করা যাবে না, মন্তব্য করে কামরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের জন্য ১০ টাকায় চাল বিক্রি মনিটরিংয়ে জেলায় জেলায় ডিসিদের নেতৃত্বে টিম গঠন করা হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়সহ তৃণমূল পর্যায়ে আটটি টিম কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করছে।
বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এম বদরুদ্দোজা, মিলকল মালিকদের সংগঠনের সভাপতি আব্দুর রশিদ ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
রোববার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চালকল মালিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা এই তিন শহরে সীমিত পর্যায়ে ওএমএস চালু করব। চালের কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে চালের দাম বৃদ্ধির যে কারসাজি তা বন্ধে এ কর্মসূচি কাজ করবে। বাজার স্থিতিশীল রাখতেও ভূমিকা রাখবে। ঢাকা শহরে মোটা চালের দাম যে কিছুটা বাড়ছে, তাও দ্রুত কমে আসবে।
মন্ত্রী জানান, চালের কোনো সঙ্কট নেই। সরকারের কাছে যা উদ্বৃত্ত আছে তাতে দেশের চাহিদা মিটিয়ে চাল রপ্তানি করা যাবে।
হতদরিদ্রদের জন্য সরকারের চালু করা ১০ টাকার চাল নিয়ে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি সহ্য করা হবে না বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স। যখনই আমরা খবর পাচ্ছি, কঠিন ব্যবস্থা নিচ্ছি। দুর্নীতি ও অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে। তাদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
অপকর্ম করে কর্মসূচি নস্যাৎ করা যাবে না, মন্তব্য করে কামরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের জন্য ১০ টাকায় চাল বিক্রি মনিটরিংয়ে জেলায় জেলায় ডিসিদের নেতৃত্বে টিম গঠন করা হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়সহ তৃণমূল পর্যায়ে আটটি টিম কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করছে।
বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এম বদরুদ্দোজা, মিলকল মালিকদের সংগঠনের সভাপতি আব্দুর রশিদ ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি