সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে দুই দিনের সফর শেষে ঢাকা ছেড়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি চিন পিং। শনিবার (১৫ অক্টোবর)সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে তাঁকে বহনকারী বিমানটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ভারতের উদ্দেশে রওয়ানা হয়। বিমানবন্দরে তাঁকে বিদায় জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা।
এর আগে সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান চীনা প্রেসিডেন্ট। স্মৃতিসৌধে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক চীনের প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান।
ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ এবং পরিদর্শক বইয়ে স্বাক্ষর করেন চীনা প্রেসিডেন্ট।
দুই দিনের বাংলাদেশ সফরে এটিই ছিল চীনা প্রেসিডেন্টের সবশেষে কর্মসূচি। কর্মসূচি শেষ করেই শাহজালাল বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হন তিনি।
শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সাড়ে ২২ ঘণ্টার সফরে ঢাকায় আসেন জিনপিং। এটি ছিল তিন দশক পর বাংলাদেশে চীনের কোনো প্রেসিডেন্টের প্রথম সফর।
বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন চীনা প্রেসিডেন্ট। সেখান থেকে তিনি যান হোটেল লা মেরিডিয়ানে। দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই নেতা বৈঠক করেন। এরপর সেখানেই একাধিক চুক্তি ও সমঝোতা সই হয়। এরপর সেখান থেকে আবার হোটেলে ফেরেন তিনি। সেখানে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন। সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে বঙ্গভবনে নৈশভোজে অংশ নেন তিনি।
তার এই সফরে বাংলাদেশ-চীন ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যার আওতায় বাংলাদেশ চীন থেকে ২১.৫ বিলিয়ন ডলার অর্থ-সহায়তা পেতে যাচ্ছে।
শুক্রবার দুই দেশের শীর্ষ বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা’র সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার’ জায়গায় নিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
এর আগে সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান চীনা প্রেসিডেন্ট। স্মৃতিসৌধে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক চীনের প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান।
ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ এবং পরিদর্শক বইয়ে স্বাক্ষর করেন চীনা প্রেসিডেন্ট।
দুই দিনের বাংলাদেশ সফরে এটিই ছিল চীনা প্রেসিডেন্টের সবশেষে কর্মসূচি। কর্মসূচি শেষ করেই শাহজালাল বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হন তিনি।
শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সাড়ে ২২ ঘণ্টার সফরে ঢাকায় আসেন জিনপিং। এটি ছিল তিন দশক পর বাংলাদেশে চীনের কোনো প্রেসিডেন্টের প্রথম সফর।
বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন চীনা প্রেসিডেন্ট। সেখান থেকে তিনি যান হোটেল লা মেরিডিয়ানে। দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই নেতা বৈঠক করেন। এরপর সেখানেই একাধিক চুক্তি ও সমঝোতা সই হয়। এরপর সেখান থেকে আবার হোটেলে ফেরেন তিনি। সেখানে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন। সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে বঙ্গভবনে নৈশভোজে অংশ নেন তিনি।
তার এই সফরে বাংলাদেশ-চীন ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যার আওতায় বাংলাদেশ চীন থেকে ২১.৫ বিলিয়ন ডলার অর্থ-সহায়তা পেতে যাচ্ছে।
শুক্রবার দুই দেশের শীর্ষ বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা’র সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার’ জায়গায় নিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি