২০১৮ সালের মধ্যেই নেপালের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
বাংলাদেশের মোংলা বন্দর থেকে ভারত হয়ে নেপালে পণ্য পরিবহনের সুবিধার্থেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রী।
রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠক শেষে তোফায়েল আহমেদ এমন কথা বলেন।
বাংলাদেশ ও নেপাল যৌথভাবে নেপালে জলবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলেও জানান মন্ত্রী।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, নেপালের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যেই দুই দেশের সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ শুরু হবে।
মন্ত্রী বলেন, নেপালের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপন হলে দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। নেপাল থেকে পণ্য আমদানি যেমন সহজ হবে, তেমনি নেপালে রপ্তানিও বাড়বে।
নেপালে যৌথভাবে জলবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে দুটি জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমরা উভয় দেশ ভারতকে সঙ্গে নিয়ে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে একমত হয়েছি। কারণ ভারতের সহায়তা ছাড়া ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে এ বিদ্যুৎ আনা সম্ভব নয়। এ ছাড়াও ২০১৮ সালের মধ্যে খুলনা-মোংলা রেললাইনের কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর দুই দেশ রেলের মাধ্যমে মোংলা বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিবিএন এর আওতায় জলবিদ্যুৎসহ সড়ক ও রেল যোগাযোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বহু গুণ বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ নেপালের পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে নেপালিদের জন্য ভিসা সহজীকরণসহ সড়কপথে অন অ্যারাইভাল ভিসার দাবি জানিয়েছি।’
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
বাংলাদেশের মোংলা বন্দর থেকে ভারত হয়ে নেপালে পণ্য পরিবহনের সুবিধার্থেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রী।
রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠক শেষে তোফায়েল আহমেদ এমন কথা বলেন।
বাংলাদেশ ও নেপাল যৌথভাবে নেপালে জলবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলেও জানান মন্ত্রী।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, নেপালের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যেই দুই দেশের সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ শুরু হবে।
মন্ত্রী বলেন, নেপালের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপন হলে দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। নেপাল থেকে পণ্য আমদানি যেমন সহজ হবে, তেমনি নেপালে রপ্তানিও বাড়বে।
নেপালে যৌথভাবে জলবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে দুটি জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমরা উভয় দেশ ভারতকে সঙ্গে নিয়ে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে একমত হয়েছি। কারণ ভারতের সহায়তা ছাড়া ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে এ বিদ্যুৎ আনা সম্ভব নয়। এ ছাড়াও ২০১৮ সালের মধ্যে খুলনা-মোংলা রেললাইনের কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর দুই দেশ রেলের মাধ্যমে মোংলা বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিবিএন এর আওতায় জলবিদ্যুৎসহ সড়ক ও রেল যোগাযোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বহু গুণ বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ নেপালের পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে নেপালিদের জন্য ভিসা সহজীকরণসহ সড়কপথে অন অ্যারাইভাল ভিসার দাবি জানিয়েছি।’
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি