তদন্ত সংস্থার আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিশ্ববিখ্যাত বাংলাদেশি ধনকুবের মুসা বিন শমসেরের ‘যুদ্ধাপরাধের তথ্য’ সম্বলিত নথি হস্তান্তর করেছেন দৈনিক বাংলা ৭১ সম্পাদক প্রবীর সিকদার ও সাংবাদিক সাগর লোহানী।
ঢাকার ধানমন্ডিস্থ তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে গিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সানাউল হকের হাতে একটি দৈনিক ও দুটি অনলাইন নিউজপোর্টালের প্রতিবেদনসহ ২৮ পৃষ্ঠার নথি তুলে দেন তারা।
দৈনিক বাংলা ৭১ ও নিউজ পোর্টাল উত্তরাধিকার ৭১ এর সম্পাদক প্রবীর সিকদার বলেন, তদন্ত সংস্থা শিগগিরই মুসা বিন শমসেরের যুদ্ধাপরাধের তদন্তের উদ্যোগে নেবেন বলে আশা করছি।
এ ব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধ গবেষক সাগর লোহানী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে যেসব তথ্য উপাত্ত আছে, সেগুলো তদন্ত সংস্থার কাছে হস্তান্তর করেছি। তারা গ্রহণ করেছেন। তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, এ বিষয়ে অনুসন্ধান করবেন এবং অনুসন্ধানে প্রমাণযোগ্য অপরাধ পাওয়া গেলে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে তদন্তের উদ্যোগে নেবেন।’
এ বিষয়ে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান বলেন, ‘তারা যেসব ডকুমেন্টস দিয়েছেন, আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখব। সত্যতা থাকলে আমরা অবশ্যই তদন্তে যাব।’
ফরিদপুর শহরের সাধারণ একটি পরিবার থেকে রহস্যজনকভাবে ধনকুবের হয়ে ওঠা মুসাকে তার এলাকার মানুষ ‘নুলা মুসা’ নামেই চেনেন। ২০১০ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর বিভিন্ন পর্যায় থেকে তার যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি ওঠে।
মুসার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধানের কথা বললেও তাতে কোনো অগ্রগতির খবর দিতে পারছিল না ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
ঢাকার ধানমন্ডিস্থ তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে গিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সানাউল হকের হাতে একটি দৈনিক ও দুটি অনলাইন নিউজপোর্টালের প্রতিবেদনসহ ২৮ পৃষ্ঠার নথি তুলে দেন তারা।
দৈনিক বাংলা ৭১ ও নিউজ পোর্টাল উত্তরাধিকার ৭১ এর সম্পাদক প্রবীর সিকদার বলেন, তদন্ত সংস্থা শিগগিরই মুসা বিন শমসেরের যুদ্ধাপরাধের তদন্তের উদ্যোগে নেবেন বলে আশা করছি।
এ ব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধ গবেষক সাগর লোহানী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে যেসব তথ্য উপাত্ত আছে, সেগুলো তদন্ত সংস্থার কাছে হস্তান্তর করেছি। তারা গ্রহণ করেছেন। তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, এ বিষয়ে অনুসন্ধান করবেন এবং অনুসন্ধানে প্রমাণযোগ্য অপরাধ পাওয়া গেলে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে তদন্তের উদ্যোগে নেবেন।’
এ বিষয়ে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান বলেন, ‘তারা যেসব ডকুমেন্টস দিয়েছেন, আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখব। সত্যতা থাকলে আমরা অবশ্যই তদন্তে যাব।’
ফরিদপুর শহরের সাধারণ একটি পরিবার থেকে রহস্যজনকভাবে ধনকুবের হয়ে ওঠা মুসাকে তার এলাকার মানুষ ‘নুলা মুসা’ নামেই চেনেন। ২০১০ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর বিভিন্ন পর্যায় থেকে তার যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি ওঠে।
মুসার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধানের কথা বললেও তাতে কোনো অগ্রগতির খবর দিতে পারছিল না ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি