সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, সচিব ও ভারপ্রাপ্ত সচিবেরা এখন থেকে মোবাইল ফোন কেনার জন্য ৭৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এত দিন মোবাইল ফোন কেনার জন্য রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে তাঁরা ১৫ হাজার টাকা পেতেন। এ ছাড়া তাঁদের ফোন ব্যবহারের কোনো নির্ধারিত সীমা রাখা হচ্ছে না। যত খরচ হবে, তত টাকা সরকার থেকে দেওয়া হবে। এই সুবিধা রেখে সরকারি টেলিফোন, সেলুলার, সেট ও ইন্টারনেট নীতিমালা-২০১৮-এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
আজ সোমবার তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সভার সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ যেসব সরকারি উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সার্বক্ষণিকভাবে মোবাইলের সুবিধা পান না, তাঁরা মোবাইল ফোন ব্যবহার ভাতা হিসেবে মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন। এত দিন তাঁরা ৬০০ টাকা করে পেতেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০০৪ সাল থেকেই এই নীতিমালাটা কার্যকর ছিল। এখন নীতিমালাটাকে যুগোপযোগী করা হলো। তবে মন্ত্রিসভায় কয়েকটি অনুশাসন দিয়েছে। এর মধ্যে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের বিষয়টিও নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রাচার-প্রধানকে রোমিং সুবিধাসহ এখানে অন্তর্ভুক্ত করার অনুশাসন দিয়েছে।
মন্ত্রি পরিষদ সভায় হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট আইনের খসড়াও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই আইনটি ১৯৭৭ সালে অধ্যাদেশ আকারে করা হয়েছিল। মূলত ১৯৭৭ সালের অধ্যাদেশকে আইন আকারে করা হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
আজ সোমবার তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সভার সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ যেসব সরকারি উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সার্বক্ষণিকভাবে মোবাইলের সুবিধা পান না, তাঁরা মোবাইল ফোন ব্যবহার ভাতা হিসেবে মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন। এত দিন তাঁরা ৬০০ টাকা করে পেতেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০০৪ সাল থেকেই এই নীতিমালাটা কার্যকর ছিল। এখন নীতিমালাটাকে যুগোপযোগী করা হলো। তবে মন্ত্রিসভায় কয়েকটি অনুশাসন দিয়েছে। এর মধ্যে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের বিষয়টিও নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রাচার-প্রধানকে রোমিং সুবিধাসহ এখানে অন্তর্ভুক্ত করার অনুশাসন দিয়েছে।
মন্ত্রি পরিষদ সভায় হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট আইনের খসড়াও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই আইনটি ১৯৭৭ সালে অধ্যাদেশ আকারে করা হয়েছিল। মূলত ১৯৭৭ সালের অধ্যাদেশকে আইন আকারে করা হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি