করোনাভাইরাসের প্রভাব কয়েক দশক ধরে অনুভূত হবে বলে ভবিষ্যৎ বাণী করে এ ভাইরাস নিয়েই সবাইকে বাঁচতে শেখার আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস।
শুক্রবার তিনি বলেন, "বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ এ ভাইরাসের প্রতি সংবেদনশীল রয়েছেন, এমনকি যেসব অঞ্চলে এর প্রকোপ বেশি হয়েছে সেখানেও।"
"তবে অনেক তরুণ করোনাভাইরাসের ব্যাপারে অসতর্ক হয়ে পড়ছে। সম্প্রতি সংক্রমণে যে উর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে তার জন্য এটা কিছুটা দায়ী", বলেন তিনি।
ডব্লিউএইচও প্রধান আরও বলেন, "যদিও ভ্যাকসিন তৈরির কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে, তারপরও আমাদের অবশ্যই এ ভাইরাস নিয়ে বাঁচতে শিখতে হবে এবং আমাদের যা আছে তা নিয়েই লড়াই করতে হবে"।
উল্লেখ্য, গত বছরের ডিসেম্বরে চীনে প্রথম শনাক্ত হওয়ার পর গত মার্চ মাসে করোনাভাইরাসকে মহামারি হিসাবে ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এলএ বাংলা টাইমস/এমকে
শুক্রবার তিনি বলেন, "বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ এ ভাইরাসের প্রতি সংবেদনশীল রয়েছেন, এমনকি যেসব অঞ্চলে এর প্রকোপ বেশি হয়েছে সেখানেও।"
"তবে অনেক তরুণ করোনাভাইরাসের ব্যাপারে অসতর্ক হয়ে পড়ছে। সম্প্রতি সংক্রমণে যে উর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে তার জন্য এটা কিছুটা দায়ী", বলেন তিনি।
ডব্লিউএইচও প্রধান আরও বলেন, "যদিও ভ্যাকসিন তৈরির কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে, তারপরও আমাদের অবশ্যই এ ভাইরাস নিয়ে বাঁচতে শিখতে হবে এবং আমাদের যা আছে তা নিয়েই লড়াই করতে হবে"।
উল্লেখ্য, গত বছরের ডিসেম্বরে চীনে প্রথম শনাক্ত হওয়ার পর গত মার্চ মাসে করোনাভাইরাসকে মহামারি হিসাবে ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এলএ বাংলা টাইমস/এমকে