আত্মহত্যা করেছেন বলিউডের স্টাইলিশ অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত। ধারণা করা হচ্ছে অবসাদ আর হতাশার কারণে নিজের প্রাণঘাতের পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। তার অকাল মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না ভক্তরা। ভারতীয় তারকারাও শোকে মূহ্যমান। শোক জানাচ্ছেন বাংলাদেশের তারকারাও।
সুশান্ত সিং রাজপুতের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী জয়া আহসান। শোক প্রকাশের সঙ্গে করোনা দূর্যোগে প্রিয়জনের মানসিক অবসাদে পাশে দাঁড়ানোর আহবানও জানিয়েছেন তিনি।
জয়া আহসান বলেন, প্লিজ এই দুঃসময়ে আপনার প্রিয়জনের পাশে দাঁড়ান, কাউকে একা ফিল করতে দেবেন না। অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুতের আত্মহত্যা এটাই হয়তো বলে দিয়ে গেল। একজন শিল্পীর চলে যাওয়া সত্যিই মেনে নিতে খুব কষ্ট হয়। তার চলে যাবার প্রকৃত কারণ হয়তো পরে জানা যাবে কিন্তু মানসিক অবসাদ সত্যিই এই যুগের সবচেয়ে কঠিন সমস্যা এবং এর সঙ্গে লড়াই করাটাও। নাম, যশ, খ্যাতি হলেই সেই মানুষটা জীবনে সুখী এই ধারণাটাও সত্যিই ভুল।
‘মানসিক অবসাদকে এবার সিরিয়াসলি নেবার সময় এসেছে’।
বিষন্নতা ও হতাশায় প্রতি বছর বিশ্বে কতজন মানুষ আত্মহত্যা করেন। তার একটা হিসেবে টেনে জয়া আহসান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, ২০১৫ সালে ডব্লিউএইচও প্রকাশিত তথ্যে জানা যাচ্ছে, প্রতিবছর প্রায় ৮ লাখ মানুষ ডিপ্রেশনের কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। তাই কেউ মনের কথা বলতে চাইলে তাকে সময় দিন। কেউ মনোবিদের কাছে গেলে ‘তুই পাগলের ডাক্তার দেখাস’ এই ধরনের কথা বলে তার মনোবল ভেঙে দেবেন না বরং তাকে উৎসাহিত করুন। আমরা প্রত্যেকেই হয়তো এক একটা সমস্যায় থাকি। ঘটনাক্রমে সেগুলো হয়তো না চাইতেও ঘটে যায়। সেগুলোই নিজের মধ্যেই হয়তো চেপে রাখি ভাবি এর থেকে বেরোনোর হয়তো আর কোনো সমাধান নেই। এগুলোই আমাদের তিলে তিলে শেষ করে দেয়। এগুলো বরং আমরা কাছের মানুষের সঙ্গে শেয়ার করতে পারি।অন্তত কিছুটা হালকা হওয়াই যায়। লড়াই করার রসদ খুঁজে পাওয়া যায়।
কোন বন্ধুর মন খারাপে তার পাশে থাকার আহ্বান করে জয়া বলেন, কারোর মন খারাপ হয়েছে শুনলে প্লিজ তাকে একা ছেড়ে দেবেন না। যতটা সম্ভব পাশে থাকার চেষ্টা করুন। অন্তত এই কঠিন সময়ে তো বটেই। সত্যিই মানসিক অবসাদকে এবার সিরিয়াসলি নেবার সময় এসেছে। কথা হোক। আর আমরাও সবাই সবার পাশে দাঁড়িয়ে একে অন্যের যেন মনের জোর বাড়াতে সাহায্য করি। আর যাই হোক, আমরা আমাদের প্রিয়জনকে মানসিক অবসাদে চলে যেতে দেব না। এই হোক অঙ্গীকার।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/ই
সুশান্ত সিং রাজপুতের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী জয়া আহসান। শোক প্রকাশের সঙ্গে করোনা দূর্যোগে প্রিয়জনের মানসিক অবসাদে পাশে দাঁড়ানোর আহবানও জানিয়েছেন তিনি।
জয়া আহসান বলেন, প্লিজ এই দুঃসময়ে আপনার প্রিয়জনের পাশে দাঁড়ান, কাউকে একা ফিল করতে দেবেন না। অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুতের আত্মহত্যা এটাই হয়তো বলে দিয়ে গেল। একজন শিল্পীর চলে যাওয়া সত্যিই মেনে নিতে খুব কষ্ট হয়। তার চলে যাবার প্রকৃত কারণ হয়তো পরে জানা যাবে কিন্তু মানসিক অবসাদ সত্যিই এই যুগের সবচেয়ে কঠিন সমস্যা এবং এর সঙ্গে লড়াই করাটাও। নাম, যশ, খ্যাতি হলেই সেই মানুষটা জীবনে সুখী এই ধারণাটাও সত্যিই ভুল।
‘মানসিক অবসাদকে এবার সিরিয়াসলি নেবার সময় এসেছে’।
বিষন্নতা ও হতাশায় প্রতি বছর বিশ্বে কতজন মানুষ আত্মহত্যা করেন। তার একটা হিসেবে টেনে জয়া আহসান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, ২০১৫ সালে ডব্লিউএইচও প্রকাশিত তথ্যে জানা যাচ্ছে, প্রতিবছর প্রায় ৮ লাখ মানুষ ডিপ্রেশনের কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। তাই কেউ মনের কথা বলতে চাইলে তাকে সময় দিন। কেউ মনোবিদের কাছে গেলে ‘তুই পাগলের ডাক্তার দেখাস’ এই ধরনের কথা বলে তার মনোবল ভেঙে দেবেন না বরং তাকে উৎসাহিত করুন। আমরা প্রত্যেকেই হয়তো এক একটা সমস্যায় থাকি। ঘটনাক্রমে সেগুলো হয়তো না চাইতেও ঘটে যায়। সেগুলোই নিজের মধ্যেই হয়তো চেপে রাখি ভাবি এর থেকে বেরোনোর হয়তো আর কোনো সমাধান নেই। এগুলোই আমাদের তিলে তিলে শেষ করে দেয়। এগুলো বরং আমরা কাছের মানুষের সঙ্গে শেয়ার করতে পারি।অন্তত কিছুটা হালকা হওয়াই যায়। লড়াই করার রসদ খুঁজে পাওয়া যায়।
কোন বন্ধুর মন খারাপে তার পাশে থাকার আহ্বান করে জয়া বলেন, কারোর মন খারাপ হয়েছে শুনলে প্লিজ তাকে একা ছেড়ে দেবেন না। যতটা সম্ভব পাশে থাকার চেষ্টা করুন। অন্তত এই কঠিন সময়ে তো বটেই। সত্যিই মানসিক অবসাদকে এবার সিরিয়াসলি নেবার সময় এসেছে। কথা হোক। আর আমরাও সবাই সবার পাশে দাঁড়িয়ে একে অন্যের যেন মনের জোর বাড়াতে সাহায্য করি। আর যাই হোক, আমরা আমাদের প্রিয়জনকে মানসিক অবসাদে চলে যেতে দেব না। এই হোক অঙ্গীকার।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/ই