বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন পরিচালক কেতন মেহতা। ‘ঝাঁসি কি রানি’ বায়োপিক নিয়ে অভিনেত্রী কঙ্গনার সঙ্গে পরিচালকের লড়াই এবার আদালতে গড়াতে চলেছে। তিনি আর্থিক অপরাধ দমন শাখায় প্রতারণা ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ দায়ের করেছেন কঙ্গনার বিরুদ্ধে। কঙ্গনাকে নিয়ে ‘রানি অব ঝাঁসি: দ্য ওয়ারিয়র কুইন’ ছবি করার পরিকল্পনা ছিল কেতনের। কিন্তু অন্য এক পরিচালক ও প্রযোজকের সঙ্গে ‘মণিকর্নিকা: দ্য কুইন অব ঝাঁসি’ ছবি করতে চলেছেন কঙ্গনা। এই নিয়েই বেঁধেছে আইনি লড়াই।
কেতনের দাবি, কঙ্গনা তার ছবির বদলে অন্য ছবি করতে চলায় ৯ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই দু সপ্তাহ আগে তিনি কঙ্গনাকে আইনি নোটিস পাঠান। ইতিমধ্যেই কঙ্গনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। কঙ্গনার বক্তব্য জানার জন্য তাকে সমন পাঠানো হবে। কঙ্গনা অবশ্য যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, দুটি ছবি সম্পূর্ণ আলাদা। কঙ্গনার আইনজীবী রিজওয়ান সিদ্দিকি বলেছেন, ‘এই অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং হাস্যকর।’
এদিকে কেতন বলেছেন, ‘আমরা কঙ্গনার সঙ্গে স্ক্রিপ্ট এবং ছবির বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এরপর যখন শুনলাম তিনি অন্য একজনের সঙ্গে এই ছবি করছেন। আমরা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেই কারণেই তাকে আইনি নোটিস পাঠাই। গত ১০ বছর ধরে আমরা এই ছবি নিয়ে কাজ করছি। এটা ভালবাসার পরিশ্রম। তারা আমাদের ছবি অপহরণ করে নিয়েছে। এটা মানা যায় না।’
কেতনের দাবি, কঙ্গনা তার ছবির বদলে অন্য ছবি করতে চলায় ৯ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই দু সপ্তাহ আগে তিনি কঙ্গনাকে আইনি নোটিস পাঠান। ইতিমধ্যেই কঙ্গনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। কঙ্গনার বক্তব্য জানার জন্য তাকে সমন পাঠানো হবে। কঙ্গনা অবশ্য যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, দুটি ছবি সম্পূর্ণ আলাদা। কঙ্গনার আইনজীবী রিজওয়ান সিদ্দিকি বলেছেন, ‘এই অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং হাস্যকর।’
এদিকে কেতন বলেছেন, ‘আমরা কঙ্গনার সঙ্গে স্ক্রিপ্ট এবং ছবির বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এরপর যখন শুনলাম তিনি অন্য একজনের সঙ্গে এই ছবি করছেন। আমরা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেই কারণেই তাকে আইনি নোটিস পাঠাই। গত ১০ বছর ধরে আমরা এই ছবি নিয়ে কাজ করছি। এটা ভালবাসার পরিশ্রম। তারা আমাদের ছবি অপহরণ করে নিয়েছে। এটা মানা যায় না।’