হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক এক নীরব ঘাতক। মানুষ যেকোনো সময় এর শিকার হতে পারেন। প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও সঠিক জীবনযাপনের অনিয়মে পৃথিবীতে প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। তাই প্রয়োজন সচেতনতা। বিশেষজ্ঞদের মতে, দৈনন্দিন কাজের মধ্যেই এমন অনেক কাজ রয়েছে যা বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি।
চলুন জেনে নেই কোন অভ্যাসগুলো বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি:
একটানা বসে থাকা
3কাজের জন্য অনেকেরই দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়
প্রতিদিন পাঁচ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় যারা ধরে বসে থাকেন তাদের হৃদযন্ত্রের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কাজের জন্য অনেকেরই দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়, সেক্ষেত্রে এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর উঠে একটু হেঁটে নিন। জীবনযাপনে এই ছোট পরিবর্তনটিই আপনার ধমনীকে নমনীয় রাখবে এবং রক্ত সঞ্চালন ভাল করবে।
অতিরিক্ত মদ্যপান
4অতিরিক্ত মদ্যপান উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক এবং স্থূলতার মতো সমস্যা তৈরি
অত্যধিক মদ্যপানের অভ্যাস থাকলেও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। অতিরিক্ত মদ্যপান উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক এবং স্থূলতার মতো সমস্যা তৈরি করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই লাগাম টানুন মদ্যপানে।
দাঁতের অযত্ন
6যারা সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নেন তাদের সংবহনতন্ত্রের সমস্যা কম দেখা যায়
শুনতে অবাক লাগলেও দাঁতের সঠিক পরিচর্যার অভাবেও আক্রান্ত হতে পারেন হৃদরোগে। ২০১৪ সালে জার্নাল অফ পিরিওডন্টাল রিসার্চ-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হৃদযন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যারা সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নেন তাদের সংবহনতন্ত্রের সমস্যা কম দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাড়ির রোগের সঙ্গে যুক্ত ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রদাহ বাড়ায় এবং এই প্রদাহ বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি।
অতিরিক্ত লবণ খাওয়া
5অত্যধিক সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপের কারণ যা বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি
অনেকেরই অভ্যাস খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া। শুধু তাই নয় বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত খাবার, স্যুপ, হিমায়িত খাবার, চিপস এবং অন্যান্য লবণাক্ত স্ন্যাকসেও প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে। অত্যধিক সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপের কারণ যা বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি। তাই খাবারে লবণের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।
অপর্যাপ্ত ঘুম
2দীর্ঘ দিন ধরে ঘুমের অভাব ঘটলে কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে পারে
নানা ব্যস্ততায় অনেকেরই সঠিক ঘুম হয়ে ওঠেনা। হৃদযন্ত্র সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করে। তাই পর্যাপ্ত না ঘুমালে, সংবহনতন্ত্র প্রয়োজনীয় বিশ্রাম পায় না। দীর্ঘ দিন ধরে ঘুমের অভাব ঘটলে কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে পারে। তাই প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্ত বয়স্কদের দিনে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এইচ
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
চলুন জেনে নেই কোন অভ্যাসগুলো বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি:
একটানা বসে থাকা
3কাজের জন্য অনেকেরই দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়
প্রতিদিন পাঁচ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় যারা ধরে বসে থাকেন তাদের হৃদযন্ত্রের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কাজের জন্য অনেকেরই দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়, সেক্ষেত্রে এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর উঠে একটু হেঁটে নিন। জীবনযাপনে এই ছোট পরিবর্তনটিই আপনার ধমনীকে নমনীয় রাখবে এবং রক্ত সঞ্চালন ভাল করবে।
অতিরিক্ত মদ্যপান
4অতিরিক্ত মদ্যপান উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক এবং স্থূলতার মতো সমস্যা তৈরি
অত্যধিক মদ্যপানের অভ্যাস থাকলেও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। অতিরিক্ত মদ্যপান উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক এবং স্থূলতার মতো সমস্যা তৈরি করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই লাগাম টানুন মদ্যপানে।
দাঁতের অযত্ন
6যারা সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নেন তাদের সংবহনতন্ত্রের সমস্যা কম দেখা যায়
শুনতে অবাক লাগলেও দাঁতের সঠিক পরিচর্যার অভাবেও আক্রান্ত হতে পারেন হৃদরোগে। ২০১৪ সালে জার্নাল অফ পিরিওডন্টাল রিসার্চ-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হৃদযন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যারা সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নেন তাদের সংবহনতন্ত্রের সমস্যা কম দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাড়ির রোগের সঙ্গে যুক্ত ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রদাহ বাড়ায় এবং এই প্রদাহ বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি।
অতিরিক্ত লবণ খাওয়া
5অত্যধিক সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপের কারণ যা বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি
অনেকেরই অভ্যাস খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া। শুধু তাই নয় বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত খাবার, স্যুপ, হিমায়িত খাবার, চিপস এবং অন্যান্য লবণাক্ত স্ন্যাকসেও প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে। অত্যধিক সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপের কারণ যা বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি। তাই খাবারে লবণের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।
অপর্যাপ্ত ঘুম
2দীর্ঘ দিন ধরে ঘুমের অভাব ঘটলে কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে পারে
নানা ব্যস্ততায় অনেকেরই সঠিক ঘুম হয়ে ওঠেনা। হৃদযন্ত্র সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করে। তাই পর্যাপ্ত না ঘুমালে, সংবহনতন্ত্র প্রয়োজনীয় বিশ্রাম পায় না। দীর্ঘ দিন ধরে ঘুমের অভাব ঘটলে কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে পারে। তাই প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্ত বয়স্কদের দিনে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এইচ
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]