মাছে-ভাতে বাঙালির পরিচিতি কিন্তু নতুন কিছু নয়। শুধু স্বাদ নয়, মাছ স্বাস্থ্যের দিক থেকেও অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন, আয়োডিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট—যা শরীরের নানা প্রয়োজন মেটায়।
পুষ্টিবিদদের মতে, শুধু মাছ নয়, মাছের তেলও উপকারী।
বিশেষত রুই, কাতলা, পাবদা জাতীয় মাছের তেল প্রতিদিন খাওয়ার মতোই উপযোগী। তবে রান্নার আগে একটি সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ আমরা প্রায় সকলেই মেনে চলি। তা হলো, মাছে লবণ ও হলুদ মেখে রাখা। কিন্তু কেন? চলুন, জেনে নিই।
জীবাণুনাশক: হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা কাঁচা মাছে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংসে সহায়তা করে। সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়ায়: লবণ ও হলুদ মাছকে কিছুটা সময়ের জন্য সংরক্ষণযোগ্য করে তোলে। তেলে ভাজার সময় সুবিধা: লবণ-হলুদ মাখানো মাছ কম তেলেই ভালভাবে ভাজা যায় এবং মাছ তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হয়ে যায়। স্বাদ বৃদ্ধিতে সহায়ক: মাছের স্বাদ বাড়াতেও এই মশলার মিশ্রণ কার্যকর। বাঙালি রান্নায় এই প্রাক-প্রস্তুতির ধাপ তাই শুধু রীতি নয়, তার পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণও। স্বাদ ও স্বাস্থ্য—দুইটিই বজায় রাখতে এই অভ্যাস অত্যন্ত কার্যকর। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
জীবাণুনাশক: হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা কাঁচা মাছে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংসে সহায়তা করে। সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়ায়: লবণ ও হলুদ মাছকে কিছুটা সময়ের জন্য সংরক্ষণযোগ্য করে তোলে। তেলে ভাজার সময় সুবিধা: লবণ-হলুদ মাখানো মাছ কম তেলেই ভালভাবে ভাজা যায় এবং মাছ তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হয়ে যায়। স্বাদ বৃদ্ধিতে সহায়ক: মাছের স্বাদ বাড়াতেও এই মশলার মিশ্রণ কার্যকর। বাঙালি রান্নায় এই প্রাক-প্রস্তুতির ধাপ তাই শুধু রীতি নয়, তার পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণও। স্বাদ ও স্বাস্থ্য—দুইটিই বজায় রাখতে এই অভ্যাস অত্যন্ত কার্যকর। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস