দেশে আবারও বেড়েই চলেছে করোনার ঝুঁকি। করোনার নতুন এই ধরনে ঝুঁকিতে পড়ছেন শিশু-বয়স্কসহ আরও অন্যান্য রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা। করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের বেশির ভাগই ভুগছেন ডায়াবেটিস, কিডনিসহ অন্যান্য জটিলতায়। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনো তৈরি হয়নি আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি। কিন্তু যারা অন্যান্য সমস্যায় ভুগছেন, তাদের নিতে হবে বাড়তি যত্ন।
হঠাৎ করে আবারও করোনার চোখ রাঙানিতে দেশজুড়ে বাড়ছে উদ্বেগ আর আতঙ্ক। কিন্তু চিকিৎসকরা আশ্বস্ত করছেন, এখনও তৈরি হয়নি তেমন কোনো পরিস্থিতি।
এইদিকে, দেশে এক দিনের ব্যবধানে কমেছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যাও। সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ জন। চিকিৎসকরা বলেন, করোনার নতুন এ ধরনে ঝুঁকিতে আছেন বয়স্কসহ শরীরের অন্যান্য জটিলতায় যারা ভুগছেন তারা।মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিত্রও একই কথা বলছে। এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৪ জন করোনা রোগী, যাদের বেশির ভাগই আগে থেকে ভুগছেন অন্যান্য সমস্যায়।
বিশেষজ্ঞরাও বলেন, যাদের আগে থেকে ডায়াবেটিস, কিডনিসহ অন্যান্য জটিলতা রয়েছে, তাদের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। করোনা পরীক্ষা ও টিকা দেয়ার বিষয়েও অগ্রাধিকার দেয়ার পরামর্শ তাদের।
এবার একইসঙ্গে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু। প্রতিদিন আক্রান্তের সঙ্গে দেখা দিচ্ছে মৃত্যুও। ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যুসহ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস