সৌদি আরবের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের কাছে সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডের অডিও রেকর্ড হস্তান্তর করেছে তুরস্ক। শনিবার তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ান এ তথ্য জানিয়েছেন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার শত বছর পূর্তি উপলক্ষে শনিবার ফ্রান্স সফরের আগে তিনি সাংবাদিকদের কাছে বলেছেন, প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত তিনটি দেশের কাছে খাশোগি হত্যার প্রমাণ হস্তান্তর করা হলো।
তিনি বলেন,‘আমরা টেপগুলো দিয়েছি। আমরা সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের কাছে এর সবগুলো দিয়েছি। তারা সবগুলো কথাবার্তা শুনেছেন। তারা জানে।’
গত মাসে তুরস্ক সফরকালে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের পরিচালক জিনা হ্যাসপেল খাশোগি হত্যার টেপ শুনেছেন। এছাড়া এক সৌদি জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককেও টেপ শোনানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এরদোয়ান অবশ্য টেপগুলোতে কী আলোচনা রয়েছে তা জানানি। তবে দুটি তুর্কি সূত্র জানিয়েছে তুরস্কের কাছে একাধিক টেপ রয়েছে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, যেসব কর্মকর্তা টেপগুলো শুনেছেন তারা ওই সময় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। টেপে যাদের কথোপকথন রেকর্ড হয়েছে তাদের মধ্যে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের শীর্ষ সহযোগী সৌদ আল-কাথানিও রয়েছে।
২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে সৌদি কনসুলেট ভবনে প্রবেশের পর নিখোঁজ হন সাংবাদিক জামাল খাশোগি। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে খাশোগিকে হত্যার কথা স্বীকার করলেও এর সঙ্গে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ নাকচ করে আসছে রিয়াদ।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার শত বছর পূর্তি উপলক্ষে শনিবার ফ্রান্স সফরের আগে তিনি সাংবাদিকদের কাছে বলেছেন, প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত তিনটি দেশের কাছে খাশোগি হত্যার প্রমাণ হস্তান্তর করা হলো।
তিনি বলেন,‘আমরা টেপগুলো দিয়েছি। আমরা সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের কাছে এর সবগুলো দিয়েছি। তারা সবগুলো কথাবার্তা শুনেছেন। তারা জানে।’
গত মাসে তুরস্ক সফরকালে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের পরিচালক জিনা হ্যাসপেল খাশোগি হত্যার টেপ শুনেছেন। এছাড়া এক সৌদি জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককেও টেপ শোনানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এরদোয়ান অবশ্য টেপগুলোতে কী আলোচনা রয়েছে তা জানানি। তবে দুটি তুর্কি সূত্র জানিয়েছে তুরস্কের কাছে একাধিক টেপ রয়েছে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, যেসব কর্মকর্তা টেপগুলো শুনেছেন তারা ওই সময় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। টেপে যাদের কথোপকথন রেকর্ড হয়েছে তাদের মধ্যে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের শীর্ষ সহযোগী সৌদ আল-কাথানিও রয়েছে।
২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে সৌদি কনসুলেট ভবনে প্রবেশের পর নিখোঁজ হন সাংবাদিক জামাল খাশোগি। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে খাশোগিকে হত্যার কথা স্বীকার করলেও এর সঙ্গে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ নাকচ করে আসছে রিয়াদ।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি