আফগানিস্তানে প্রবল তুষারঝড় ও হিমবাহ ধ্বসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে গেছে। এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে বন্যার উপদ্রব। ভয়াবহ ঠাণ্ডা ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে স্বাভাবিক গতিতে উদ্ধার তৎপরতা চালানো যাচ্ছে না। সে কারণে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে। বহু হতাহত মানুষ বরফের মধ্যে আটকা পড়ে রয়েছে।
আফগানিস্তানের মধ্য ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোতে গত কয়েকদিনের দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির পর জাতিসংঘ ত্রাণবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে ১৮টি প্রদেশে এ পর্যন্ত ২২৯ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একমাত্র পাঞ্জশির প্রদেশেই মারা গেছে ১৬৫ জন। এছাড়া, হিমবাহ ধসের ঘটনায় শত শত ঘর-বাড়ি ধ্বংস হওয়ার কারণে বহু মানুষ বাস্তুহারা হয়েছে। বরফে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকের কাছে কোনো ত্রাণ সাহায্য পৌঁছানো যাচ্ছে না।
আগামী কয়েকদিন পুরো আফগানিস্তান জুড়ে মারাত্মক ঠাণ্ডা বিরাজ করবে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। ফলে ধারণা করা হচ্ছে- খুব সহজে পরিস্থিতির উন্নতি হবে না।
আফগানিস্তানের মধ্য ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোতে গত কয়েকদিনের দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির পর জাতিসংঘ ত্রাণবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে ১৮টি প্রদেশে এ পর্যন্ত ২২৯ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একমাত্র পাঞ্জশির প্রদেশেই মারা গেছে ১৬৫ জন। এছাড়া, হিমবাহ ধসের ঘটনায় শত শত ঘর-বাড়ি ধ্বংস হওয়ার কারণে বহু মানুষ বাস্তুহারা হয়েছে। বরফে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকের কাছে কোনো ত্রাণ সাহায্য পৌঁছানো যাচ্ছে না।
আগামী কয়েকদিন পুরো আফগানিস্তান জুড়ে মারাত্মক ঠাণ্ডা বিরাজ করবে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। ফলে ধারণা করা হচ্ছে- খুব সহজে পরিস্থিতির উন্নতি হবে না।