পাকিস্তানের জামিয়া ফারুকিয়া মাদ্রাসার প্রধান ও ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা ড. আদিল খান এবং তার ড্রাইভারকে গত শনিবার করাচিতে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশের বর্ণ্না মতে, মিষ্টি কেনার জন্য আদিল খানের গাড়ি শাহ ফয়সাল কলোনির একটি শপিং সেন্টারের সামনে থামলে মোটরবাইকের পিছনে বসা কিছুসংখ্যক অস্ত্রধারী তার গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুঁড়ে পালিয়ে যায়।
আদিল খানের সহযোগি মিষ্টি কিনতে দোকানে যাওয়ায় এ অতর্কিত আক্রমণ থেকে রক্ষা পান।
সিন্ধের মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ আলী শাহের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের দৈনিক ডন বলেছে, এ ঘটনার মাধ্যমে কয়েকজন দুর্বৃত্ত শহরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করতে চেয়েছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের উপ-পরিদর্শক ওমর শহীদ হামিদ পুলিশ এই ঘটনার পেছনে দুটো কারণ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন।
এটি নিছকই একটি বিচ্ছিন্ন বন্দুক হামলা, নাকি এ হামলার মাধ্যমে কেউ সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চাচ্ছে সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।
দেওবন্দ মতবাদের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আদিল খানের গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হবার ঘটনা শহরে সাম্প্রদায়িক বিভাজন উষ্কে দিতে পারে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
পুলিশের বর্ণ্না মতে, মিষ্টি কেনার জন্য আদিল খানের গাড়ি শাহ ফয়সাল কলোনির একটি শপিং সেন্টারের সামনে থামলে মোটরবাইকের পিছনে বসা কিছুসংখ্যক অস্ত্রধারী তার গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুঁড়ে পালিয়ে যায়।
আদিল খানের সহযোগি মিষ্টি কিনতে দোকানে যাওয়ায় এ অতর্কিত আক্রমণ থেকে রক্ষা পান।
সিন্ধের মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ আলী শাহের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের দৈনিক ডন বলেছে, এ ঘটনার মাধ্যমে কয়েকজন দুর্বৃত্ত শহরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করতে চেয়েছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের উপ-পরিদর্শক ওমর শহীদ হামিদ পুলিশ এই ঘটনার পেছনে দুটো কারণ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন।
এটি নিছকই একটি বিচ্ছিন্ন বন্দুক হামলা, নাকি এ হামলার মাধ্যমে কেউ সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চাচ্ছে সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।
দেওবন্দ মতবাদের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আদিল খানের গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হবার ঘটনা শহরে সাম্প্রদায়িক বিভাজন উষ্কে দিতে পারে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই