ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকরোঁর ইসলামবিরোধী বক্তৃতা নিয়ে মুসলিম বিশ্বের তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল। এ নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে বার্তা দিয়েছিলেন ম্যাকরোঁ। এই ঘটনায় তিনি দাবি করেছেন যে, ইসলামবিরোধী বক্তব্য দেননি তিনি। তার কথা বিকৃত করে ছড়িয়েছে মুসলিম ব্রাদারহুড ও তুরস্ক।
প্যারিসভিত্তিক সাপ্তাহিক একটি ম্যাগাজিন জিউন আফ্রিককে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। খবর এএফপির।
সাক্ষাৎকারে ম্যাকরোঁ বলেন, আমি আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিইনি, আমি বক্তব্য দিয়েছি ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।
তার দাবি, আমি যখন ইসলামী মৌলবাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তখন আমার বক্তব্য বিকৃত করা হয়। এটা মুসলিম ব্রাদারহুডের মাধ্যমে তুরস্ক ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়। যার কারণে এটা জনমতের ওপর ব্যাপকভাবে প্রভাব সৃষ্টি করে। এটা স্বাভাবিকভাবেই সাহারাসহ আফ্রিকাতেও তার প্রভাব পড়েছে।
সাক্ষাৎকারে রাশিয়া ও তুরস্ককে একহাত নেন ম্যাকরোঁ। তার দাবি, আফ্রিকায় এন্টি ফ্রান্স সেন্টিমেন্ট গড়ে তুলতে তুরস্কের সঙ্গে রাশিয়াও অর্থায়ন করছে। তুরস্কের পাশাপাশি রাশিয়াও ফ্রান্সের মূল্যবোধের বিরুদ্ধে আফ্রিকায় জনমত গঠন করেছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, 'আমি কোনো অর্বাচীন বিষয়ে কথা বলছি না। অনেকেই বলেন, কে কণ্ঠ দেয়, কে ভিডিও বানায়, কে ফ্রেঞ্চ ভাষায় গণমাধ্যমে উপস্থাপন করে? -এগুলো রাশিয়া অথবা তুরস্ক অর্থায়ন করে।'
মহানবীর কার্টুন প্রদর্শন বিষয়ে তিনি যে আগের অবস্থানেই রয়েছেন সেটিও তার কথায় পরিষ্কার। তিনি বলেন, গত মাসে মহানবী (সা.) এর একটি ব্যঙ্গচিত্র যখন প্যারিসে (ফ্রান্সের রাজধানী) স্কুলে একজন শিক্ষক তার ক্লাসে বৈধভাবে প্রদর্শন করেন সেটা নিয়ে তুরস্ক ভুল বুঝাবুঝি তৈরি করতে ব্যাপক অবদান রাখে।
মহানবীর কার্টুন প্রকাশ নিয়ে ফ্রান্সের অবস্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় মুসলিমরা। ফরাসি পণ্য বয়কটের ডাক দেয়া হয়। তাতে ব্যাপক সাড়াও মেলে। পরে ফ্রান্স পণ্য বয়কট না করার আহ্বান জানিয়ে বার্তা দেয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
প্যারিসভিত্তিক সাপ্তাহিক একটি ম্যাগাজিন জিউন আফ্রিককে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। খবর এএফপির।
সাক্ষাৎকারে ম্যাকরোঁ বলেন, আমি আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিইনি, আমি বক্তব্য দিয়েছি ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।
তার দাবি, আমি যখন ইসলামী মৌলবাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তখন আমার বক্তব্য বিকৃত করা হয়। এটা মুসলিম ব্রাদারহুডের মাধ্যমে তুরস্ক ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়। যার কারণে এটা জনমতের ওপর ব্যাপকভাবে প্রভাব সৃষ্টি করে। এটা স্বাভাবিকভাবেই সাহারাসহ আফ্রিকাতেও তার প্রভাব পড়েছে।
সাক্ষাৎকারে রাশিয়া ও তুরস্ককে একহাত নেন ম্যাকরোঁ। তার দাবি, আফ্রিকায় এন্টি ফ্রান্স সেন্টিমেন্ট গড়ে তুলতে তুরস্কের সঙ্গে রাশিয়াও অর্থায়ন করছে। তুরস্কের পাশাপাশি রাশিয়াও ফ্রান্সের মূল্যবোধের বিরুদ্ধে আফ্রিকায় জনমত গঠন করেছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, 'আমি কোনো অর্বাচীন বিষয়ে কথা বলছি না। অনেকেই বলেন, কে কণ্ঠ দেয়, কে ভিডিও বানায়, কে ফ্রেঞ্চ ভাষায় গণমাধ্যমে উপস্থাপন করে? -এগুলো রাশিয়া অথবা তুরস্ক অর্থায়ন করে।'
মহানবীর কার্টুন প্রদর্শন বিষয়ে তিনি যে আগের অবস্থানেই রয়েছেন সেটিও তার কথায় পরিষ্কার। তিনি বলেন, গত মাসে মহানবী (সা.) এর একটি ব্যঙ্গচিত্র যখন প্যারিসে (ফ্রান্সের রাজধানী) স্কুলে একজন শিক্ষক তার ক্লাসে বৈধভাবে প্রদর্শন করেন সেটা নিয়ে তুরস্ক ভুল বুঝাবুঝি তৈরি করতে ব্যাপক অবদান রাখে।
মহানবীর কার্টুন প্রকাশ নিয়ে ফ্রান্সের অবস্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় মুসলিমরা। ফরাসি পণ্য বয়কটের ডাক দেয়া হয়। তাতে ব্যাপক সাড়াও মেলে। পরে ফ্রান্স পণ্য বয়কট না করার আহ্বান জানিয়ে বার্তা দেয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই