শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতিনিধি দলের মধ্যে নতুন করে বৈঠক হচ্ছে সোমবার। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রেস সেক্রেটারি ও শান্তি আলোচনায় রুশ প্রতিনিধি দলের সদস্য দিমিত্রি পেসকভ রোববার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানান।
তবে আগের মতো সরাসরি না হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই বৈঠক হবে বলে জানান দিমিত্রি পেসকভ।
এর আগের তিন দফা বৈঠক ইউক্রেন-বেলারুশ সীমান্তে দুই দেশের প্রতিনিধি দলের সরাসরি সাক্ষাতে অনুষ্ঠিত হয়।
অপরদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা ও ইউক্রেনীয় প্রতিনিধি দলের সদস্য মিখাইলো পদোলিয়াক রোববার এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘রাশিয়া বর্তমানে বিশ্বের অবস্থা পূর্ণভাবে উপলব্ধি করতে পারছে। বর্তমানে এটি ইউক্রেনে তাদের অবস্থানের বিষয়ে স্পর্শকাতর, যা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রমাণিত।’
এর আগে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন দফা সংকটের সমাধানে আলোচনা হলেও তা সফল হয়নি। তবে যুদ্ধক্ষেত্রে মানবেতর পরিস্থিতির সমাধান ও বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে দুই পক্ষ একত্রে কাজ করতে সম্মত হয়।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে পূর্ব ইউক্রেনের রুশপন্থী বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জেরে ২১ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহীদের দুই রাষ্ট্র ‘দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক’ ও ‘লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক’কে স্বীকৃতি দিয়ে শান্তি রক্ষায় ওই অঞ্চলে সৈন্য পাঠায় রাশিয়া।
পরে ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশপন্থী বিদ্রোহীদের সহায়তার লক্ষ্যে রুশ স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীকে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার অভিযানের নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
তবে আগের মতো সরাসরি না হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই বৈঠক হবে বলে জানান দিমিত্রি পেসকভ।
এর আগের তিন দফা বৈঠক ইউক্রেন-বেলারুশ সীমান্তে দুই দেশের প্রতিনিধি দলের সরাসরি সাক্ষাতে অনুষ্ঠিত হয়।
অপরদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা ও ইউক্রেনীয় প্রতিনিধি দলের সদস্য মিখাইলো পদোলিয়াক রোববার এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘রাশিয়া বর্তমানে বিশ্বের অবস্থা পূর্ণভাবে উপলব্ধি করতে পারছে। বর্তমানে এটি ইউক্রেনে তাদের অবস্থানের বিষয়ে স্পর্শকাতর, যা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রমাণিত।’
এর আগে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন দফা সংকটের সমাধানে আলোচনা হলেও তা সফল হয়নি। তবে যুদ্ধক্ষেত্রে মানবেতর পরিস্থিতির সমাধান ও বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে দুই পক্ষ একত্রে কাজ করতে সম্মত হয়।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে পূর্ব ইউক্রেনের রুশপন্থী বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জেরে ২১ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহীদের দুই রাষ্ট্র ‘দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক’ ও ‘লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক’কে স্বীকৃতি দিয়ে শান্তি রক্ষায় ওই অঞ্চলে সৈন্য পাঠায় রাশিয়া।
পরে ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশপন্থী বিদ্রোহীদের সহায়তার লক্ষ্যে রুশ স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীকে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার অভিযানের নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]