ভারতে ধর্মীয় অনুশাসনের তোয়াক্কা না-করে,
দাদরির হিংসা-র জবাব দিতে, কলেজ ক্যাম্পাসের
মধ্যেই 'বিফ ফেস্ট'-এর আয়োজন করেছিলেন ওঁরা,
একদল প্রতিবাদী, নির্ভীক ছাত্র। গত ১ অক্টোবর
কলেজ চত্বরে পড়ুয়াদের মধ্যে গো মাংস বিতরণ
হয়। কোনও জোরজার বা বাধ্যবাধকতা ছিল না।
যাঁরা নিজে থেকে আগ্রহ দেখিয়েছন, শুধু তাঁদেরই
পাতে গো মাংস দেওয়া হয়েছে।
শ্রী কেরালা ভর্মা কলেজের অভিনব এই প্রতিবাদে
যাঁরা মূল উদ্যোগী ছিলেন, সেই ছয় পড়ুয়াকে চিহ্নিত
করে, তাঁদের সাসপেন্ড করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, এই ছয় পড়ুয়াই স্টুডেন্ট ফেডারেশন অফ
ইন্ডিয়া(SFI)-র সক্রিয় সমর্থক।
কলেজ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, বিফ ফেস্টের
আয়োজন করে এই ছয় ছাত্র কলেজের নিয়ম
ভেঙেছে। যে কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক
পদক্ষেপ করা হয়। শুধু গো মাংস বলে নয়, কলেজ
ক্যাম্পাসের মধ্যে কোনও ধরনের মাংস খাওয়ারই
অনুমতি দেওয়া হয় না। এমনকী কলেজের নিজস্ব
কোনও ফেস্টিভ্যালেও নয়। প্রতিটি পড়ুয়াই এই
নিষেধাজ্ঞার কথা জানেন। তা সত্ত্বেও প্রতিবাদের
নামে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই গো মাংস বিতরণ
হয়েছে। তাই বাধ্য হয়েই শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করতে
হয়।
গত ১ অক্টোবর এই বিফ ফেস্টকে কেন্দ্র করে,
বিজেপির ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে SFI সমর্থকদের
একপ্রস্থ সংঘর্ষও হয়। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং
সাইটে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে কেরলের কলেজ
ক্যাম্পাসে গো মাংস খাওয়ার ছবি। তা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের নজরে পড়লে, রাজ্যকে
নোটিশ দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করতে বলা হয়।
গো মাংস খাওয়ার অভিযোগে উত্তরপ্রদেশের
দাদরিতে মহম্মদ ইখলাককে পিটিয়ে মারা হয়। স্থানীয়
দুই যুবকের প্ররোচনায় প্রায় জনা দুশো লোক
ইখলাককে পিটিয়ে মারে। একই অভিযোগে ব্যাপক
পেটানো হয় তাঁর এক ছেলেকেও। যে ঘটনার জেরে
উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয় দাদরিতে।
অভিযোগের আঙুল ওঠে বিজেপির দিকে।
দাদরির হিংসা-র জবাব দিতে, কলেজ ক্যাম্পাসের
মধ্যেই 'বিফ ফেস্ট'-এর আয়োজন করেছিলেন ওঁরা,
একদল প্রতিবাদী, নির্ভীক ছাত্র। গত ১ অক্টোবর
কলেজ চত্বরে পড়ুয়াদের মধ্যে গো মাংস বিতরণ
হয়। কোনও জোরজার বা বাধ্যবাধকতা ছিল না।
যাঁরা নিজে থেকে আগ্রহ দেখিয়েছন, শুধু তাঁদেরই
পাতে গো মাংস দেওয়া হয়েছে।
শ্রী কেরালা ভর্মা কলেজের অভিনব এই প্রতিবাদে
যাঁরা মূল উদ্যোগী ছিলেন, সেই ছয় পড়ুয়াকে চিহ্নিত
করে, তাঁদের সাসপেন্ড করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, এই ছয় পড়ুয়াই স্টুডেন্ট ফেডারেশন অফ
ইন্ডিয়া(SFI)-র সক্রিয় সমর্থক।
কলেজ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, বিফ ফেস্টের
আয়োজন করে এই ছয় ছাত্র কলেজের নিয়ম
ভেঙেছে। যে কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক
পদক্ষেপ করা হয়। শুধু গো মাংস বলে নয়, কলেজ
ক্যাম্পাসের মধ্যে কোনও ধরনের মাংস খাওয়ারই
অনুমতি দেওয়া হয় না। এমনকী কলেজের নিজস্ব
কোনও ফেস্টিভ্যালেও নয়। প্রতিটি পড়ুয়াই এই
নিষেধাজ্ঞার কথা জানেন। তা সত্ত্বেও প্রতিবাদের
নামে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই গো মাংস বিতরণ
হয়েছে। তাই বাধ্য হয়েই শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করতে
হয়।
গত ১ অক্টোবর এই বিফ ফেস্টকে কেন্দ্র করে,
বিজেপির ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে SFI সমর্থকদের
একপ্রস্থ সংঘর্ষও হয়। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং
সাইটে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে কেরলের কলেজ
ক্যাম্পাসে গো মাংস খাওয়ার ছবি। তা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের নজরে পড়লে, রাজ্যকে
নোটিশ দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করতে বলা হয়।
গো মাংস খাওয়ার অভিযোগে উত্তরপ্রদেশের
দাদরিতে মহম্মদ ইখলাককে পিটিয়ে মারা হয়। স্থানীয়
দুই যুবকের প্ররোচনায় প্রায় জনা দুশো লোক
ইখলাককে পিটিয়ে মারে। একই অভিযোগে ব্যাপক
পেটানো হয় তাঁর এক ছেলেকেও। যে ঘটনার জেরে
উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয় দাদরিতে।
অভিযোগের আঙুল ওঠে বিজেপির দিকে।