ভারতের পাঞ্জাবের একটি কারখানা থেকে বিষাক্ত গ্যাস লিক করে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। এ ঘটনায় অসুস্থ হয়েছে আরও ১১ জন। তাদের সবাইকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার সকালের দিকে পাঞ্জাবের লুধিয়ানার গিয়াসপুরা এলাকার একটি কারখানায় এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছায় জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনীর (এনডিআরএফ) সদস্যরা। সেই সাথে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিস এবং অ্যাম্বুলেন্স। এরপর অসুস্থদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ওই এলাকা ঘনবসতিপূর্ণ হয় হওয়ায় আরও মানুষ অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারখানার আশেপাশের বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে প্রক্রিয়া শুরু করেছে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। যদিও রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গ্যাসের উৎসস্থল জানা যায়নি।
লুধিয়ানার সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট সাথী তিওয়ানা জানান, এটি নিশ্চিতভাবেই গ্যাস লিকের ঘটনা। অসুস্থ মানুষদের উদ্ধার করা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।” পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবত মান এই টুইট বার্তায় এই ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিয়ে বলেছেন, “পুলিশ, প্রশাসন এনডিআরএফ টিম ঘটনাস্থলে রয়েছে। সম্ভাব্য সবরকম সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, ‘গয়াল মিল্ক প্লান্ট’ নামে একটি দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন কারখানার কুলিং সিস্টেম থেকে এই গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে ওই কারখানার কর্মীসহ আশপাশের এলাকার মানুষ অচেতন হয়ে পড়ে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
লুধিয়ানার সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট সাথী তিওয়ানা জানান, এটি নিশ্চিতভাবেই গ্যাস লিকের ঘটনা। অসুস্থ মানুষদের উদ্ধার করা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।” পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবত মান এই টুইট বার্তায় এই ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিয়ে বলেছেন, “পুলিশ, প্রশাসন এনডিআরএফ টিম ঘটনাস্থলে রয়েছে। সম্ভাব্য সবরকম সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, ‘গয়াল মিল্ক প্লান্ট’ নামে একটি দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন কারখানার কুলিং সিস্টেম থেকে এই গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে ওই কারখানার কর্মীসহ আশপাশের এলাকার মানুষ অচেতন হয়ে পড়ে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস