বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের
মাত্রা কমিয়ে আনতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি
দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম করার লক্ষ্য
স্থির করা হয়েছে ।
ফ্রান্সের প্যারিসে দুই সপ্তাহ ধরে চলা এই
সম্মেলনে দেশ গুলো মধ্যে চলে ব্যাপক
দরকষাকষি। প্রথম বারের মত সব দেশ কার্বন
নিঃসরণ কমিয়ে আনবে বলে অঙ্গিকার
করেছে।
এদিকে এই ঐতিহাসিক চুক্তিকে স্বাগত
জানিয়েছেন বিশ্বের বড় বড় পরিবেশ
দূষণকারী দেশ গুলোও। অন্যদিকে সেখানে
বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার জন্য দেশগুলোকে
বাধ্য করা যায়-এমন কিছুই নেই এই চুক্তি- এ
অভিযোগ করছেন কেউ কেউ।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি যারা কার্বন
নিঃসরণ করে তাদের মধ্যে অন্যতম চীন।
তারা এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বলছে
এটা হবে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ঐতিহাসিক
পদক্ষেপ। তবে দেশটির একজন প্রতিনিধি
বলেছেন এক্ষেত্রে ধনী দেশগুলোকে
উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আরো আর্থিক
সহায়তার প্রস্তাব করা প্রয়োজন।
তিনি বলছিলেন, চীন জলবায়ু পরিবর্তনের
জন্য দায়ী একটি উন্নয়নশীল দেশ। চীন তার
সক্ষমতা, রাষ্ট্রীয় অবস্থা এসব কিছু
বিবেচনায় রেখে, যেসব লক্ষ্য নির্ধারণ করা
হয়েছে তাকে সম্মান করবে এবং পূরণে কাজ
করে যাবে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি বলছেন,
এই চুক্তি বিশ্ব ও আগামী প্রজন্মের জন্য এক
বড় বিজয়।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন ফ্রান্সের প্রশংসা করে
বলেছে প্যারিসে হামলার কিছুদিনের মধ্যে
সারা বিশ্বকে একত্রিত করতে পেরেছে
তারা।
প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলেন জলবায়ু
পরিবর্তনের জন্য এটা এক বিপ্লবের সামিল।
ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলছেন, ২০১৫ সালের ১২ই
ডিসেম্বর, দিনটি বিশ্বের ইতিহাসে লেখা
থাকবে। প্যারিসে গত কয়েক শতাব্দীতে
আমরা কয়েকটি বিপ্লব দেখেছি কিন্তু
সবচেয়ে সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ যে বিপ্লব
অর্জিত হয়েছে সেটা হল জলবায়ু পরিবর্তনের
জন্য বিপ্লব।
তবে 'গ্লোবাল জাস্টিস নাও' নামে একটি
সংগঠন অভিযোগ করছে এই চুক্তিতে নিরাপদ
ও বাসযোগ্য জলবায়ু নিশ্চিত করার জন্য
দেশগুলোকে বাধ্য করার মত প্রায় কিছুই নেই।
বিবিসি
মাত্রা কমিয়ে আনতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি
দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম করার লক্ষ্য
স্থির করা হয়েছে ।
ফ্রান্সের প্যারিসে দুই সপ্তাহ ধরে চলা এই
সম্মেলনে দেশ গুলো মধ্যে চলে ব্যাপক
দরকষাকষি। প্রথম বারের মত সব দেশ কার্বন
নিঃসরণ কমিয়ে আনবে বলে অঙ্গিকার
করেছে।
এদিকে এই ঐতিহাসিক চুক্তিকে স্বাগত
জানিয়েছেন বিশ্বের বড় বড় পরিবেশ
দূষণকারী দেশ গুলোও। অন্যদিকে সেখানে
বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার জন্য দেশগুলোকে
বাধ্য করা যায়-এমন কিছুই নেই এই চুক্তি- এ
অভিযোগ করছেন কেউ কেউ।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি যারা কার্বন
নিঃসরণ করে তাদের মধ্যে অন্যতম চীন।
তারা এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বলছে
এটা হবে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ঐতিহাসিক
পদক্ষেপ। তবে দেশটির একজন প্রতিনিধি
বলেছেন এক্ষেত্রে ধনী দেশগুলোকে
উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আরো আর্থিক
সহায়তার প্রস্তাব করা প্রয়োজন।
তিনি বলছিলেন, চীন জলবায়ু পরিবর্তনের
জন্য দায়ী একটি উন্নয়নশীল দেশ। চীন তার
সক্ষমতা, রাষ্ট্রীয় অবস্থা এসব কিছু
বিবেচনায় রেখে, যেসব লক্ষ্য নির্ধারণ করা
হয়েছে তাকে সম্মান করবে এবং পূরণে কাজ
করে যাবে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি বলছেন,
এই চুক্তি বিশ্ব ও আগামী প্রজন্মের জন্য এক
বড় বিজয়।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন ফ্রান্সের প্রশংসা করে
বলেছে প্যারিসে হামলার কিছুদিনের মধ্যে
সারা বিশ্বকে একত্রিত করতে পেরেছে
তারা।
প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলেন জলবায়ু
পরিবর্তনের জন্য এটা এক বিপ্লবের সামিল।
ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলছেন, ২০১৫ সালের ১২ই
ডিসেম্বর, দিনটি বিশ্বের ইতিহাসে লেখা
থাকবে। প্যারিসে গত কয়েক শতাব্দীতে
আমরা কয়েকটি বিপ্লব দেখেছি কিন্তু
সবচেয়ে সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ যে বিপ্লব
অর্জিত হয়েছে সেটা হল জলবায়ু পরিবর্তনের
জন্য বিপ্লব।
তবে 'গ্লোবাল জাস্টিস নাও' নামে একটি
সংগঠন অভিযোগ করছে এই চুক্তিতে নিরাপদ
ও বাসযোগ্য জলবায়ু নিশ্চিত করার জন্য
দেশগুলোকে বাধ্য করার মত প্রায় কিছুই নেই।
বিবিসি