পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তারা। কিন্তু, পরীক্ষাকেন্দ্রে হাজির হওয়ার পরেই তাদের জামা-প্যান্ট খুলে ফেলার নির্দেশ দিলেন কর্তৃপক্ষ। কোনো অজুহাত কাজ হল না। শেষে শুধুমাত্র অন্তর্বাস পরেই পরীক্ষা দিলেন ১১০০ পরীক্ষার্থী।
বিহারের মুজফ্ফরপুরে সেনাবাহিনীর একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে এমন ভাবে পরীক্ষা নেওয়ায় সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সংবাদমাধ্যমে এই ছবি দেখে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগের কাছে গোটা ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে।
কেরানি পদের জন্য বিহারে সম্প্রতি এক পরীক্ষার আয়োজন করে সেনাবাহিনী। প্রাথমিক ঝাড়াইবাছাইয়ের পর ১১০০ জনকে মনোনীত করা হয়। এর পর তাদের লিখিত পরীক্ষার জন্য ডেকে পাঠানো হয়।
সেই পরীক্ষা দিতে এসেই এমন বিপত্তির মুখে পড়তে হয় চাকরিপ্রার্থীদের। সেনাবাহিনীর তরফে যদিও এমন অদ্ভুত ভাবে পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষেই সাফাই দেওয়া হয়েছে। তাদের মতে, যে ভাবে বিহারে পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা ছলচাতুরির আশ্রয় নেন, তা রুখতেই এই ব্যবস্থা।
জামা-প্যান্টের ভেতরে তো বটেই কখনো কখনো অন্তর্বাসের মধ্যেও টুকলি ও মোবাইল নিয়ে তারা পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকে পড়েন বলে অভিযোগ। সেই কারচুপি ঠেকাতেই এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছেন সেনা কর্তৃপক্ষ।
চাকরিপ্রার্থীদের অনেকেই খালি গায়ে শুধুমাত্র অন্তর্বাস পরে পরীক্ষা দিতে প্রথমে আপত্তি জানিয়েছিলেন। ঠান্ডা আবহাওয়ার কথাও বলেছিলেন তারা। কিন্তু, কোনো অনুরোধেই কাজ হয়নি। বরং সেনার তরফে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়, এ ভাবেই পরীক্ষা দিতে হবে। না হলে, পরীক্ষাকেন্দ্র ওই মাঠ থেকে তাদের বেরিয়ে যেতে হবে।
এর পরে তারা মাঠে বাবু হয়ে বসে উরুর উপর খাতা রেখেই ঘণ্টাখানেক ধরে পরীক্ষা দেন। সেনার আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিরেক্টর কর্নেল ভিএস গোধারা বলেন, ‘পোশাকের মধ্যে টুকলি নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগ এ রাজ্যে বহু বার উঠেছে। তাই প্রয়োজনীয় সব রকমের সতর্কতাই অবলম্বন করেছি আমরা।’
তাই বলে অন্তর্বাস পরে পরীক্ষা? গোধারার পাল্টা প্রশ্ন, ‘শারীরিক পরীক্ষার সময় তো খালি গায়েই দৌড়ঝাপ, মাঠের পরীক্ষা দিতে হয়। এদেরও হবে। তা হলে আগে থেকে তা করায় আপত্তি কিসের?’ আর আবহাওয়া প্রসঙ্গে তার মন্তব্য, ‘মোটেও ঠান্ডা আবহাওয়া ছিল না। খুব সুন্দর আবহাওয়াই ছিল ওই দিন।’
বিহারের মুজফ্ফরপুরে সেনাবাহিনীর একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে এমন ভাবে পরীক্ষা নেওয়ায় সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সংবাদমাধ্যমে এই ছবি দেখে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগের কাছে গোটা ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে।
কেরানি পদের জন্য বিহারে সম্প্রতি এক পরীক্ষার আয়োজন করে সেনাবাহিনী। প্রাথমিক ঝাড়াইবাছাইয়ের পর ১১০০ জনকে মনোনীত করা হয়। এর পর তাদের লিখিত পরীক্ষার জন্য ডেকে পাঠানো হয়।
সেই পরীক্ষা দিতে এসেই এমন বিপত্তির মুখে পড়তে হয় চাকরিপ্রার্থীদের। সেনাবাহিনীর তরফে যদিও এমন অদ্ভুত ভাবে পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষেই সাফাই দেওয়া হয়েছে। তাদের মতে, যে ভাবে বিহারে পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা ছলচাতুরির আশ্রয় নেন, তা রুখতেই এই ব্যবস্থা।
জামা-প্যান্টের ভেতরে তো বটেই কখনো কখনো অন্তর্বাসের মধ্যেও টুকলি ও মোবাইল নিয়ে তারা পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকে পড়েন বলে অভিযোগ। সেই কারচুপি ঠেকাতেই এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছেন সেনা কর্তৃপক্ষ।
চাকরিপ্রার্থীদের অনেকেই খালি গায়ে শুধুমাত্র অন্তর্বাস পরে পরীক্ষা দিতে প্রথমে আপত্তি জানিয়েছিলেন। ঠান্ডা আবহাওয়ার কথাও বলেছিলেন তারা। কিন্তু, কোনো অনুরোধেই কাজ হয়নি। বরং সেনার তরফে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়, এ ভাবেই পরীক্ষা দিতে হবে। না হলে, পরীক্ষাকেন্দ্র ওই মাঠ থেকে তাদের বেরিয়ে যেতে হবে।
এর পরে তারা মাঠে বাবু হয়ে বসে উরুর উপর খাতা রেখেই ঘণ্টাখানেক ধরে পরীক্ষা দেন। সেনার আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিরেক্টর কর্নেল ভিএস গোধারা বলেন, ‘পোশাকের মধ্যে টুকলি নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগ এ রাজ্যে বহু বার উঠেছে। তাই প্রয়োজনীয় সব রকমের সতর্কতাই অবলম্বন করেছি আমরা।’
তাই বলে অন্তর্বাস পরে পরীক্ষা? গোধারার পাল্টা প্রশ্ন, ‘শারীরিক পরীক্ষার সময় তো খালি গায়েই দৌড়ঝাপ, মাঠের পরীক্ষা দিতে হয়। এদেরও হবে। তা হলে আগে থেকে তা করায় আপত্তি কিসের?’ আর আবহাওয়া প্রসঙ্গে তার মন্তব্য, ‘মোটেও ঠান্ডা আবহাওয়া ছিল না। খুব সুন্দর আবহাওয়াই ছিল ওই দিন।’