পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি- বিজেপির পক্ষে প্রচারণায় এসে আজানের শব্দ শুনে বক্তৃতা বন্ধ রাখলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
মোদি যখন তৃণমূল ও বামফ্রন্টের সমালোচনা করছিলেন ঠিক তখন আজান শুরু হলে কিচ্ছুক্ষণের জন্য বক্তৃতা বন্ধ রাখেন তিনি।
এনডিটিভি জানায়, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুরের বিএনআর ময়দানে এ ঘটনা ঘটে। আজান চলাকালে জনসভায় উপস্থিত লোকজন তাকে বক্তৃতা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানালেও হাত উঠিয়ে তাদের শান্ত থাকতে বলেন মোদি।
এসময় তিনি বলেন, ‘ক্ষমা করবেন। আমার কারণে কারো প্রার্থনায় কোনো সমস্যা হওয়া উচিত নয়, তাই আমি কয়েক মিনিট বিরতি নিচ্ছি।’
বিজেপিবিরোধী অনেক নেতারই দাবি, রাজ্যে মুসলমান সংখ্যালঘুদের ভোটে ভাগ বসাতেই মোদির এই নীরবতা।
ভারতের অন্যান্য সব রাজ্যের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গে মুসলমানের সংখ্যা বেশি। এ রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ২৫-৩০ ভাগ মুসলিম বলে জানা যায়।
এর আগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে কলকাতায় এক সমাবেশে আজানের ধ্বনি শুনে বক্তৃতা বন্ধ রেখেছিলেন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ।
মুসলিম বিদ্বেষের দায়ে অভিযুক্ত বিজেপিকে দেশটির সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সাধারণত এড়িয়ে চলে বলে ধারণা করা হয়। তবে গত জাতীয় নির্বাচনে চিরাচরিত হিন্দুত্ববাদকে বাদ দিয়ে উন্নয়নের স্লোগান ধরে বিজেপি।
মোদি যখন তৃণমূল ও বামফ্রন্টের সমালোচনা করছিলেন ঠিক তখন আজান শুরু হলে কিচ্ছুক্ষণের জন্য বক্তৃতা বন্ধ রাখেন তিনি।
এনডিটিভি জানায়, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুরের বিএনআর ময়দানে এ ঘটনা ঘটে। আজান চলাকালে জনসভায় উপস্থিত লোকজন তাকে বক্তৃতা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানালেও হাত উঠিয়ে তাদের শান্ত থাকতে বলেন মোদি।
এসময় তিনি বলেন, ‘ক্ষমা করবেন। আমার কারণে কারো প্রার্থনায় কোনো সমস্যা হওয়া উচিত নয়, তাই আমি কয়েক মিনিট বিরতি নিচ্ছি।’
বিজেপিবিরোধী অনেক নেতারই দাবি, রাজ্যে মুসলমান সংখ্যালঘুদের ভোটে ভাগ বসাতেই মোদির এই নীরবতা।
ভারতের অন্যান্য সব রাজ্যের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গে মুসলমানের সংখ্যা বেশি। এ রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ২৫-৩০ ভাগ মুসলিম বলে জানা যায়।
এর আগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে কলকাতায় এক সমাবেশে আজানের ধ্বনি শুনে বক্তৃতা বন্ধ রেখেছিলেন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ।
মুসলিম বিদ্বেষের দায়ে অভিযুক্ত বিজেপিকে দেশটির সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সাধারণত এড়িয়ে চলে বলে ধারণা করা হয়। তবে গত জাতীয় নির্বাচনে চিরাচরিত হিন্দুত্ববাদকে বাদ দিয়ে উন্নয়নের স্লোগান ধরে বিজেপি।