চলতি বছরের গত ছয় মাসে মিয়ানমার জান্তা বাহিনী এক হাজার ৭৬ জনকে হত্যা করেছে। ওয়াচডগ গ্রুপ অ্যাসিস্টেন্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনারের (এএপিপি) বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্রোহীদের সঙ্গে ক্রমাগত হেরেই চলেছে জান্তা বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন স্কুল, গ্রাম, হাসপাতাল, বাজার, ক্যাম্প ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিমান হামলা ও বোমাবর্ষণের পরিমাণ জোরালো করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এএপিপি বলছে, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত মিয়ানমার জান্তা বাহিনী সবচেয়ে বেশি হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে সাগাইং অঞ্চলে। সেখানে নিহত হয়েছে ৩১৩ জন। এরপরেই রয়েছে রাখাইন রাজ্য। এই রাজ্যে মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছে ২৫৯ জন। মানবাধিকার এই সংস্থাটি জানিয়েছে, মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় নিহত হয় ৩০৮ জন এবং বোমাবর্ষণে নিহত হয়েছে ৩১৮ জন। নিহতদের মধ্যে ৩৪৮জন নারী। এ ছাড়া ১৫ জন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের এবং ৩০ জন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের।
এএপিপি আরও জানায়, ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের পর থেকে দেশটির জান্তা সরকার অন্তত ২৭ হাজার বেসামরিককে গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়া এই সময়ে নিহত হয়েছে পাঁচ হাজার ৩০০ জন। জাতিসংঘে নিযুক্ত মিয়ানমারের সরকারবিরোধী রাষ্ট্রদূত ইউ কিয়াও তুন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে দেশটির জনগণের দুর্দশা নিয়ে চিঠি লিখেছেন। তিনি বলেছেন, আমি আবারও বলতে চাই মিয়ানমারের জনগণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অবিলম্বে এবং সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপের জরুরি প্রয়োজন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্রোহীদের সঙ্গে ক্রমাগত হেরেই চলেছে জান্তা বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন স্কুল, গ্রাম, হাসপাতাল, বাজার, ক্যাম্প ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিমান হামলা ও বোমাবর্ষণের পরিমাণ জোরালো করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এএপিপি বলছে, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত মিয়ানমার জান্তা বাহিনী সবচেয়ে বেশি হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে সাগাইং অঞ্চলে। সেখানে নিহত হয়েছে ৩১৩ জন। এরপরেই রয়েছে রাখাইন রাজ্য। এই রাজ্যে মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছে ২৫৯ জন। মানবাধিকার এই সংস্থাটি জানিয়েছে, মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় নিহত হয় ৩০৮ জন এবং বোমাবর্ষণে নিহত হয়েছে ৩১৮ জন। নিহতদের মধ্যে ৩৪৮জন নারী। এ ছাড়া ১৫ জন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের এবং ৩০ জন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের।
এএপিপি আরও জানায়, ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের পর থেকে দেশটির জান্তা সরকার অন্তত ২৭ হাজার বেসামরিককে গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়া এই সময়ে নিহত হয়েছে পাঁচ হাজার ৩০০ জন। জাতিসংঘে নিযুক্ত মিয়ানমারের সরকারবিরোধী রাষ্ট্রদূত ইউ কিয়াও তুন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে দেশটির জনগণের দুর্দশা নিয়ে চিঠি লিখেছেন। তিনি বলেছেন, আমি আবারও বলতে চাই মিয়ানমারের জনগণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অবিলম্বে এবং সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপের জরুরি প্রয়োজন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস