ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার বড় ধরনের ড্রোন হামলার পর গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘উন্মাদ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
গত শনিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত ইউক্রেনে রেকর্ডসংখ্যক ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া, হামলায় অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন।
গতকাল নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আমার বরাবরই খুব ভালো সম্পর্ক, কিন্তু তাঁর কিছু একটা হয়েছে। তিনি পুরোপুরি “উন্মাদ” হয়ে গেছেন!’
ট্রাম্পকে পুতিনের সমালোচনা করতে খুব একটা দেখা যায় না। বরং তিনি পুতিনের বিষয়ে প্রশংসার সুরে কথা বলেন। তবে মস্কোর অবস্থানের কারণে কিয়েভের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তা নিয়ে ট্রাম্পের বিরক্তির প্রকাশ দিন দিন বাড়ছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি সব সময়ই বলেছি, তিনি (পুতিন) শুধু ইউক্রেনের একটা অংশ নয়, পুরো ইউক্রেনটাই চান। হয়তো এ কথা সত্যি প্রমাণিত হতে চলেছে। কিন্তু যদি তিনি এটা করতে যান, এটা রাশিয়াকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে!’ ট্রাম্পকে পুতিনের সমালোচনা করতে খুব একটা দেখা যায় না। বরং তিনি পুতিনের বিষয়ে প্রশংসার সুরে কথা বলেন। তবে মস্কোর অবস্থানের কারণে কিয়েভের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তা নিয়ে ট্রাম্পের বিরক্তির প্রকাশ দিন দিন বাড়ছে। এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ইউক্রেনের ওপর সাম্প্রতিক হামলা নিয়ে তিনি খুশি নন এবং তিনি মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর বিষয়টি তিনি অবশ্যই বিবেচনা করছেন। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি তাঁকে দীর্ঘদিন ধরে চিনি, সব সময় তাঁর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক। কিন্তু তিনি বিভিন্ন শহরে রকেট ছুড়ছেন, মানুষ হত্যা করছেন, এটা আমি একদমই পছন্দ করছি না।’ টানা দ্বিতীয় রাত ইউক্রেনের আকাশে রাশিয়ার হামলার পর গতকাল কিয়েভের জরুরি পরিষেবা বিভাগ বলেছে, দেশজুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ বিরাজ করছে। রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভেও হামলা চালিয়েছে। ‘আমি সব সময়ই বলেছি, তিনি (পুতিন) শুধু ইউক্রেনের একটা অংশ নয়, পুরো ইউক্রেনকেই চান। হয়তো এ কথা সত্যি প্রমাণিত হতে চলেছে—কিন্তু যদি তিনি এটা করতে যান, এটা রাশিয়াকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে!’ রাশিয়ার সর্বশেষ হামলায় যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৮, ১২ ও ১৭ বছর বয়সীরাও রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। এ হামলা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, রুশ নেতৃত্বের ওপর সত্যিকারের জোরালো চাপ ছাড়া এই নৃশংসতা থামানো সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতা, বিশ্বের অন্যদের নীরবতা পুতিনকে শুধু উৎসাহিত করছে। নিষেধাজ্ঞা অবশ্যই সহায়তা করবে। জেলেনস্কির এ ধরনের কথাবার্তা নিয়ে ট্রাম্প বিরক্ত এবং তিনি জেলেনস্কিকে নিয়ে সব সময় নিজের এই বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবারও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির তীব্র সমালোচনা করে ট্রাম্প বলেন, তিনি যেভাবে কথা বলেন, তাতে তাঁর দেশের কোনো লাভ হয় না। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তাঁর মুখ থেকে যা–ই বের হয়, সবই সমস্যার কারণ হয়ে যায়। আমি এটা পছন্দ করি না এবং এটা বন্ধ করাই ভালো।’
সূত্রঃ প্রথম আলো এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি সব সময়ই বলেছি, তিনি (পুতিন) শুধু ইউক্রেনের একটা অংশ নয়, পুরো ইউক্রেনটাই চান। হয়তো এ কথা সত্যি প্রমাণিত হতে চলেছে। কিন্তু যদি তিনি এটা করতে যান, এটা রাশিয়াকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে!’ ট্রাম্পকে পুতিনের সমালোচনা করতে খুব একটা দেখা যায় না। বরং তিনি পুতিনের বিষয়ে প্রশংসার সুরে কথা বলেন। তবে মস্কোর অবস্থানের কারণে কিয়েভের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তা নিয়ে ট্রাম্পের বিরক্তির প্রকাশ দিন দিন বাড়ছে। এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ইউক্রেনের ওপর সাম্প্রতিক হামলা নিয়ে তিনি খুশি নন এবং তিনি মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর বিষয়টি তিনি অবশ্যই বিবেচনা করছেন। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি তাঁকে দীর্ঘদিন ধরে চিনি, সব সময় তাঁর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক। কিন্তু তিনি বিভিন্ন শহরে রকেট ছুড়ছেন, মানুষ হত্যা করছেন, এটা আমি একদমই পছন্দ করছি না।’ টানা দ্বিতীয় রাত ইউক্রেনের আকাশে রাশিয়ার হামলার পর গতকাল কিয়েভের জরুরি পরিষেবা বিভাগ বলেছে, দেশজুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ বিরাজ করছে। রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভেও হামলা চালিয়েছে। ‘আমি সব সময়ই বলেছি, তিনি (পুতিন) শুধু ইউক্রেনের একটা অংশ নয়, পুরো ইউক্রেনকেই চান। হয়তো এ কথা সত্যি প্রমাণিত হতে চলেছে—কিন্তু যদি তিনি এটা করতে যান, এটা রাশিয়াকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে!’ রাশিয়ার সর্বশেষ হামলায় যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৮, ১২ ও ১৭ বছর বয়সীরাও রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। এ হামলা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, রুশ নেতৃত্বের ওপর সত্যিকারের জোরালো চাপ ছাড়া এই নৃশংসতা থামানো সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতা, বিশ্বের অন্যদের নীরবতা পুতিনকে শুধু উৎসাহিত করছে। নিষেধাজ্ঞা অবশ্যই সহায়তা করবে। জেলেনস্কির এ ধরনের কথাবার্তা নিয়ে ট্রাম্প বিরক্ত এবং তিনি জেলেনস্কিকে নিয়ে সব সময় নিজের এই বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবারও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির তীব্র সমালোচনা করে ট্রাম্প বলেন, তিনি যেভাবে কথা বলেন, তাতে তাঁর দেশের কোনো লাভ হয় না। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তাঁর মুখ থেকে যা–ই বের হয়, সবই সমস্যার কারণ হয়ে যায়। আমি এটা পছন্দ করি না এবং এটা বন্ধ করাই ভালো।’
সূত্রঃ প্রথম আলো এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস