যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজার বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। শনিবার (১৮ অক্টোবর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে গণহত্যার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে কমপক্ষে ৬৮ হাজার ১১৬ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
একই সময় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ১ লাখ ৭০ হাজার ২০০ জন আহত হয়েছে। গত ৪৮ ঘণ্টায়ও গাজার হাসপাতালে ২৯ জনের মৃতদেহ আনা হয়েছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, ২৩ জনের মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। চার জন সরাসরি হামলায় নিহত হয়েছেন এবং দু'জন আহত হওয়ার কারণে মারা গেছেন। ১১ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে কমপক্ষে ২৭ জন নিহত, ১৪৩ জন আহত এবং ৪০৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ইসরায়েল ১৫ জন ফিলিস্তিনির মৃতদেহ ফেরত দিয়েছে, যাদের পরিচয় এখনও অজানা। এর ফলে প্রাপ্ত মৃতদেহের মোট সংখ্যা ১৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। উপত্যকাজুড়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখি। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
আল জাজিরা জানিয়েছে, ২৩ জনের মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। চার জন সরাসরি হামলায় নিহত হয়েছেন এবং দু'জন আহত হওয়ার কারণে মারা গেছেন। ১১ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে কমপক্ষে ২৭ জন নিহত, ১৪৩ জন আহত এবং ৪০৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ইসরায়েল ১৫ জন ফিলিস্তিনির মৃতদেহ ফেরত দিয়েছে, যাদের পরিচয় এখনও অজানা। এর ফলে প্রাপ্ত মৃতদেহের মোট সংখ্যা ১৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। উপত্যকাজুড়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখি। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস