লিবিয়ার বিমান ছিনতাই নাটকের অবসান ঘটেছে। সব ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে সব আরোহীকে।
১১৮ আরোহীসহ অভ্যন্তরীণ রুটের বিমানটি ছিনতাই করা হয় শুক্রবার সকালের দিকে সাবাহ বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপর। বিমানটি লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি যাচ্ছিল।
স্থানীয় এয়ারওয়েজের এয়ারবাস এ-৩২০ এর ১১৮ আরোহীর বেশির ভাগকে ছেড়ে দেওয়ার পর ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
কতজন ছিনতাইকারী ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে মনে হচ্ছে ছিনতাইকারীদের সাবেক লিবিয়া নেতা মুয়াম্মের গাদ্দাফির সমর্থক।
এর আগে স্থানীয় প্রচারমাধ্যম জানায়, ছিনতাইকারীদের অন্তত একজনের হাতে একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ছিল। তিনি গ্রেনেড দিয়ে বিমানটি উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
১১৮ আরোহীসহ অভ্যন্তরীণ রুটের বিমানটি ছিনতাই করা হয় শুক্রবার সকালের দিকে সাবাহ বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপর। বিমানটি লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি যাচ্ছিল।
স্থানীয় এয়ারওয়েজের এয়ারবাস এ-৩২০ এর ১১৮ আরোহীর বেশির ভাগকে ছেড়ে দেওয়ার পর ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
কতজন ছিনতাইকারী ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে মনে হচ্ছে ছিনতাইকারীদের সাবেক লিবিয়া নেতা মুয়াম্মের গাদ্দাফির সমর্থক।
এর আগে স্থানীয় প্রচারমাধ্যম জানায়, ছিনতাইকারীদের অন্তত একজনের হাতে একটি হ্যান্ড গ্রেনেড ছিল। তিনি গ্রেনেড দিয়ে বিমানটি উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি