চীনের দ্রুতগতির বুলেট ট্রেনগুলো আবার ট্র্যাকে ফিরে আসছে। আগামী সপ্তাহ থেকে এসব ট্রেনের কয়েকটিকে আবার চালু করা হবে। খবর- বিবিসির।
ফুশিং নামের এই ট্রেনগুলোর সর্বোচ্চ গতিবেগ রেকর্ড করা হয়েছিল ২০১১ সালে প্রতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার।
কিন্তু তার আগে দুটি ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪০ জন যাত্রী মারা যায়।
এবার সেগুলো চলবে আরও দ্রুত গতিতে ঘণ্টায় ৩৫০ কিলোমিটার গতিবেগে। এর ফলে বেইজিং থেকে সাংহাইয়ের যাত্রার সময় এক ঘণ্টা কমে যাবে।
সেপ্টেম্বর মাসের ২১ তারিখ থেকে সাতটি বুলেট ট্রেনকে সর্বোচ্চ গতিবেগে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে।
এই ট্রেনগুলোতে উন্নত মনিটরিং প্রযুক্তি বসানো হয়েছে।
জরুরি সংকেত বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে গতি কমাবে, নয়তো একেবারে থেমে যাবে।
রেল কোম্পানিগুলো রেলপথেরে উন্নয়নের জন্য কাজ করছে যাতে এসব ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে।
চীনের মোট রেলপথ ১৯ হাজার ৯৬০ কিলোমিটার লম্বা বলে অনুমান করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
ফুশিং নামের এই ট্রেনগুলোর সর্বোচ্চ গতিবেগ রেকর্ড করা হয়েছিল ২০১১ সালে প্রতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার।
কিন্তু তার আগে দুটি ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪০ জন যাত্রী মারা যায়।
এবার সেগুলো চলবে আরও দ্রুত গতিতে ঘণ্টায় ৩৫০ কিলোমিটার গতিবেগে। এর ফলে বেইজিং থেকে সাংহাইয়ের যাত্রার সময় এক ঘণ্টা কমে যাবে।
সেপ্টেম্বর মাসের ২১ তারিখ থেকে সাতটি বুলেট ট্রেনকে সর্বোচ্চ গতিবেগে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে।
এই ট্রেনগুলোতে উন্নত মনিটরিং প্রযুক্তি বসানো হয়েছে।
জরুরি সংকেত বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে গতি কমাবে, নয়তো একেবারে থেমে যাবে।
রেল কোম্পানিগুলো রেলপথেরে উন্নয়নের জন্য কাজ করছে যাতে এসব ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে।
চীনের মোট রেলপথ ১৯ হাজার ৯৬০ কিলোমিটার লম্বা বলে অনুমান করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি