রোহিঙ্গা মুসলিম বিতর্কে মায়ানমারের পাশে দাঁড়াল ভারত। ওই দেশের নৌ-বাহিনীকে অস্ত্র সরবারহ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিল দিল্লি। এই বিষয়ে সরকারিভাবে মায়ানমারের নৌবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে ভারতীয় নৌসেনার কর্তাদের।
উত্তরে চীনের সঙ্গে খাতায় কলমে বিবাদ বিরাজমান রয়েছে ভারতের। ডোকালাম বিতর্ক মিটলেও ক্ষত থেকেই গিয়েছে। এই অবস্থায় পূবের পড়শি মায়ানমারের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াতে মরিয়া নয়াদিল্লি। এর অন্যতম একটা বড় কারণ হচ্ছে, পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে চীন নিজেদের প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠী গুলিকে মদত দিয়ে ভারতে অস্থিরতা তৈরি করতে কিছুটা হলেও সফল হয়েছে বেজিং। এই অবস্থায় পূর্ব ভারতে চীনের প্রভাব রুখতে নাইপিদোকে পাশে পেতে চাইছে দিল্লি।
বৃহস্পতিবার ভারতের নৌসেনা কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ। এই বৈঠকেই সামরিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একযোগে চলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। মায়ানমারের নাবিকদের ভারতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলেও দেওয়া হয়েছে প্রতিশ্রুতি। ইন্ডিয়ান ডিফেন্স ইন্সটিটিউশনে মায়ানমারের সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে শুরু হয়েছে সমস্যা। যা নিয়ে আলোচনা চলছে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযান চালিয়েছে রাখাইন প্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায়। যার ফলে তৈরি হয়েছে শরণার্থী সমস্যা। এই সকল শরণার্থীদের ভারত আশ্রয় দেবে না বলে জানিয়েছে দিল্লি। এই অবস্থায় মায়ানমারকে ভারতের সামরিক সাহায্য করার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
বুধবার মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ টিন আং স্যান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একইসঙ্গে ভারতের তিন সেনাবাহিনীর প্রধানদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। মুম্বাইতে ভারতীয় নৌসেনা ঘাঁটিতেও গিয়েছেন মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ। ‘মায়ানমারের ভারতের পূবে তাকাও নীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটা স্তম্ভ’, বলে ভারত সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
উত্তরে চীনের সঙ্গে খাতায় কলমে বিবাদ বিরাজমান রয়েছে ভারতের। ডোকালাম বিতর্ক মিটলেও ক্ষত থেকেই গিয়েছে। এই অবস্থায় পূবের পড়শি মায়ানমারের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াতে মরিয়া নয়াদিল্লি। এর অন্যতম একটা বড় কারণ হচ্ছে, পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে চীন নিজেদের প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠী গুলিকে মদত দিয়ে ভারতে অস্থিরতা তৈরি করতে কিছুটা হলেও সফল হয়েছে বেজিং। এই অবস্থায় পূর্ব ভারতে চীনের প্রভাব রুখতে নাইপিদোকে পাশে পেতে চাইছে দিল্লি।
বৃহস্পতিবার ভারতের নৌসেনা কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ। এই বৈঠকেই সামরিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একযোগে চলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। মায়ানমারের নাবিকদের ভারতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলেও দেওয়া হয়েছে প্রতিশ্রুতি। ইন্ডিয়ান ডিফেন্স ইন্সটিটিউশনে মায়ানমারের সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে শুরু হয়েছে সমস্যা। যা নিয়ে আলোচনা চলছে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযান চালিয়েছে রাখাইন প্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায়। যার ফলে তৈরি হয়েছে শরণার্থী সমস্যা। এই সকল শরণার্থীদের ভারত আশ্রয় দেবে না বলে জানিয়েছে দিল্লি। এই অবস্থায় মায়ানমারকে ভারতের সামরিক সাহায্য করার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
বুধবার মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ টিন আং স্যান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একইসঙ্গে ভারতের তিন সেনাবাহিনীর প্রধানদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। মুম্বাইতে ভারতীয় নৌসেনা ঘাঁটিতেও গিয়েছেন মায়ানমারের নৌ-বাহিনীর কম্যান্ডার ইন চিফ। ‘মায়ানমারের ভারতের পূবে তাকাও নীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটা স্তম্ভ’, বলে ভারত সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি