দেহঘড়ির সন্ধান করে একদিন আগে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন তিন বিজ্ঞানী। এবার মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সন্ধানের জন্য ২০১৭ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কায় পেলেন অপর তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন রেইনার ওয়েইস, ব্যারি ব্যারিস ও কিপস থ্রোন।
দ্য রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স মঙ্গলবার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করেছে।
থ্রোন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। তিনি মহাকর্ষীয় তরঙ্গ দেখতে কেমন ও সেটা কিভাবে শনাক্ত করা যাবে সেই বিষয়ে একটি তত্ত্ব দিয়েছিলেন।
ব্যারি বারিশ একই ইনস্টিটিউটের পার্টিকেল পদার্থবিজ্ঞানী। এখন সেখানকার এমিরেটাস অধ্যাপক তিনি। ১৯৯৪ সালে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েব অভজারভেটরির (লাইগো) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। ১৯৯৯ সালে এ বিষয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করেন তিনি এবং তিন বছর পরে প্রথম পরিমাণ ঘোষণা করতে সক্ষম হন।
তাঁর সঙ্গে কাজ করেছেন স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী রোনাল্ড ড্রেভার। তবে এই তরঙ্গ আবিষ্কারের ১৮ মাস পূর্বেই মারা যান তিনি। মৃত্যুর পর নোবেল পুরস্কার দেয়ার নিয়ম নেই।
২০১৬ সালেই এই আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়ে বিশ্বে সাড়া ফেলে দেন বিজ্ঞানীরা। ২৫ ব্ছর ধরে গবেষণার ফলে বেরিয়ে আসে, সূর্যের থেকে প্রায় ৩৫ গুণ ভারী দুটি কৃষ্ণগহ্বরের সংঘর্ষ থেকে উৎপন্ন এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ) শনাক্ত করা হয়েছে। পৃথিবী থেকে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ওই দুটি ব্ল্যাক হোল একে অন্যের চারপাশে চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে একসঙ্গে মিশে যায়।
গত বছর তত্ত্বের মধ্য দিয়ে পদার্থের টপোলজিক্যাল দশার দিশা দেখিয়ে পদার্থে নোবেল জিতেছিলেন তিন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
দ্য রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স মঙ্গলবার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করেছে।
থ্রোন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। তিনি মহাকর্ষীয় তরঙ্গ দেখতে কেমন ও সেটা কিভাবে শনাক্ত করা যাবে সেই বিষয়ে একটি তত্ত্ব দিয়েছিলেন।
ব্যারি বারিশ একই ইনস্টিটিউটের পার্টিকেল পদার্থবিজ্ঞানী। এখন সেখানকার এমিরেটাস অধ্যাপক তিনি। ১৯৯৪ সালে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েব অভজারভেটরির (লাইগো) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। ১৯৯৯ সালে এ বিষয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করেন তিনি এবং তিন বছর পরে প্রথম পরিমাণ ঘোষণা করতে সক্ষম হন।
তাঁর সঙ্গে কাজ করেছেন স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী রোনাল্ড ড্রেভার। তবে এই তরঙ্গ আবিষ্কারের ১৮ মাস পূর্বেই মারা যান তিনি। মৃত্যুর পর নোবেল পুরস্কার দেয়ার নিয়ম নেই।
২০১৬ সালেই এই আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়ে বিশ্বে সাড়া ফেলে দেন বিজ্ঞানীরা। ২৫ ব্ছর ধরে গবেষণার ফলে বেরিয়ে আসে, সূর্যের থেকে প্রায় ৩৫ গুণ ভারী দুটি কৃষ্ণগহ্বরের সংঘর্ষ থেকে উৎপন্ন এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ) শনাক্ত করা হয়েছে। পৃথিবী থেকে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ওই দুটি ব্ল্যাক হোল একে অন্যের চারপাশে চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে একসঙ্গে মিশে যায়।
গত বছর তত্ত্বের মধ্য দিয়ে পদার্থের টপোলজিক্যাল দশার দিশা দেখিয়ে পদার্থে নোবেল জিতেছিলেন তিন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি