আয়তন মাত্র দুই বর্গকিলোমিটার। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্ক থেকেও ছোট। জনসংখ্যা ৩৮ হাজার। বলা হচ্ছে ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী দেশ মোনাকোর কথা। বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম এই দেশ অবশ্য অন্যতম ধনী রাষ্ট্র। অন্য তিন পাশে ফ্রান্সের সীমানা।
জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশই কোটিপতি। অনেক বিলাসবহুল দালান। স্থানীয় জনসংখ্যার পাশাপাশি প্রতিদিন প্রতিবেশী ফ্রান্স ও ইতালি থেকে ৪০ হাজার লোক যায় কাজের জন্য। ফলে স্থানস্বল্পতায় প্রতিদিন পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশটির ৭০ ভাগ নাগরিকেরই বিদেশে জন্ম। বিদেশ থেকে প্রচুর অর্থ যাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে সমুদ্রের দিকে দেশটির আয়তনও বাড়ছে। উনিশ শতকের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশটির আয়তন বেড়েছে ১০০ একর, যা মোট আয়তনের ২০ শতাংশ। আর নতুন করে ভূমধ্যসাগরের দিকে দেশটির আয়তন আরও ১৫ একর বাড়ানোর জন্য ২৩০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হচ্ছে।
২০২৫ সালের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হলে সেখানে নতুন জেলা সৃষ্টি করা হবে। এতে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট ও ভিলা তৈরি করা হবে, যাতে এক হাজারের বেশি মানুষের আবাসন হবে। এর বাইরে থাকবে পাহাড়, উদ্যান, উপকূলীয় ভ্রমণ এলাকা।
মোনাকো বসবাসের জন্য বিশ্বের অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন এলাকা। ফলে দেশের আয়তন বাড়ানোর এই প্রকল্প হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশই কোটিপতি। অনেক বিলাসবহুল দালান। স্থানীয় জনসংখ্যার পাশাপাশি প্রতিদিন প্রতিবেশী ফ্রান্স ও ইতালি থেকে ৪০ হাজার লোক যায় কাজের জন্য। ফলে স্থানস্বল্পতায় প্রতিদিন পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশটির ৭০ ভাগ নাগরিকেরই বিদেশে জন্ম। বিদেশ থেকে প্রচুর অর্থ যাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে সমুদ্রের দিকে দেশটির আয়তনও বাড়ছে। উনিশ শতকের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশটির আয়তন বেড়েছে ১০০ একর, যা মোট আয়তনের ২০ শতাংশ। আর নতুন করে ভূমধ্যসাগরের দিকে দেশটির আয়তন আরও ১৫ একর বাড়ানোর জন্য ২৩০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হচ্ছে।
২০২৫ সালের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হলে সেখানে নতুন জেলা সৃষ্টি করা হবে। এতে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট ও ভিলা তৈরি করা হবে, যাতে এক হাজারের বেশি মানুষের আবাসন হবে। এর বাইরে থাকবে পাহাড়, উদ্যান, উপকূলীয় ভ্রমণ এলাকা।
মোনাকো বসবাসের জন্য বিশ্বের অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন এলাকা। ফলে দেশের আয়তন বাড়ানোর এই প্রকল্প হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি