দক্ষিণ কোরিয়ায় হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪১ জন হয়েছে। এ সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির সরকারি গণমাধ্যম ইওনহ্যাপের বরাত দিয়ে বিবিসি এ খবর দিয়েছে। যদিও প্রাথমিকভাবে ৩৩ জন নিহতের খবর দেয় বিবিসি।
শুক্রবার সকালে রাজধানী সিউল থেকে ২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের মিরিয়াং এলাকার সিজং হাসপাতালে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ২০০৮ সালে কার্যক্রম শুরু করা হাসপাতালটি হৃদ রোগের চিকিৎসার জন্য বিখ্যাত। হাসপাতালটির পার্শ্বে একটি নার্সিং হোম রয়েছে। আর এতে প্রায় ২০০টি আসন রয়েছে। প্রায় ৩৫ জন মেডিকেল স্টাফ সেখানে কাজ করেন।
খবরে বলা হয়েছে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কক্ষ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় হাসপাতালে প্রায় ২০০ রোগী ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বেশ কিছু রোগীকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
দেশটির অগ্নিনির্বাপক কর্মীকে বলেছেন, ধোঁয়ার জন্য শ্বাসকষ্টের কারণে অনেকে মারা যেতে পারে। আহত বেশ কিছু লোককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দেশটির ফায়ার সার্ভিস বিভাগের প্রধান চিও ম্যান-বো সাংবাদিকদের বলেছেন, অগ্নিকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৭টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় বলে জানান তিনি। হতাহতদের মধ্যে হাসপাতাল ও নার্সিং হোমের বাসিন্দা রয়েছে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি গণমাধ্যম ইওনহ্যাপ জানিয়েছে, নার্সিং হোম থেকে ৯৩ জন রোগীকে নিরাপদ স্থানে আনা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত এক দশকের মধ্যে এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় সবচেয়ে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা। এ ঘটনার এক মাস আগেই দেশটির জেকহিওন শহরের একটি শরীর চর্চা কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২৯ জনের মৃত্যু হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
শুক্রবার সকালে রাজধানী সিউল থেকে ২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের মিরিয়াং এলাকার সিজং হাসপাতালে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ২০০৮ সালে কার্যক্রম শুরু করা হাসপাতালটি হৃদ রোগের চিকিৎসার জন্য বিখ্যাত। হাসপাতালটির পার্শ্বে একটি নার্সিং হোম রয়েছে। আর এতে প্রায় ২০০টি আসন রয়েছে। প্রায় ৩৫ জন মেডিকেল স্টাফ সেখানে কাজ করেন।
খবরে বলা হয়েছে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কক্ষ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় হাসপাতালে প্রায় ২০০ রোগী ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বেশ কিছু রোগীকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
দেশটির অগ্নিনির্বাপক কর্মীকে বলেছেন, ধোঁয়ার জন্য শ্বাসকষ্টের কারণে অনেকে মারা যেতে পারে। আহত বেশ কিছু লোককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দেশটির ফায়ার সার্ভিস বিভাগের প্রধান চিও ম্যান-বো সাংবাদিকদের বলেছেন, অগ্নিকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৭টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় বলে জানান তিনি। হতাহতদের মধ্যে হাসপাতাল ও নার্সিং হোমের বাসিন্দা রয়েছে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি গণমাধ্যম ইওনহ্যাপ জানিয়েছে, নার্সিং হোম থেকে ৯৩ জন রোগীকে নিরাপদ স্থানে আনা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত এক দশকের মধ্যে এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় সবচেয়ে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা। এ ঘটনার এক মাস আগেই দেশটির জেকহিওন শহরের একটি শরীর চর্চা কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২৯ জনের মৃত্যু হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি