দুর্নীতির অভিযোগে রিয়াদের জমকাল রিটজ কার্লটন হোটেলে আটকে রাখা প্রিন্স ও প্রভাবশালী ধনীদের মুক্তির বিনিময়ে ১০৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। সৌদি আরবের অ্যাটর্নি জেনারেল শেইখ সৌদ আল মজিব মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
শেইখ সৌদ বলেছেন, ‘সমঝোতার মাধ্যমে আয় করা সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ৪০০ বিলিয়ন রিয়ালের (১০৬ বিলিয়ন ডলার) চেয়ে বেশি, যার মধ্যে আবাসন, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, সিকিউরিটিজ, নগদ অর্থ ও অন্যান্য সম্পদ রয়েছে।’
তিনি জানান, আটককৃত ৩৮১ জনের মধ্যে এখনো ৫৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে অথবা দোষ স্বীকার করে তারা সম্পত্তি সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছেন।
সৌদি অ্যাটর্নি জেনারেল আরো জানিয়েছেন, যে ৫৬জন এখনো সমঝোতায় পৌঁছতে পারেননি তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে অথবা তাদের বিরুদ্ধে আরো তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে তাদেরকে রিটজ হোটেল থেকে কারাগারে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শুরু করার পর প্রিন্স, সাবেক মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তা ও ধনী ব্যবসায়ীকে রিটজ-কার্লটন হোটেলের ভেতরে কার্যত বন্দি করে রাখে সৌদি কর্তৃপক্ষ। ওই সময় সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানিয়েছিলেন, সন্দেহভাজনদের সঙ্গে সমঝোতারে মাধ্যমে তারা প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার আদায় করতে পারবেন।
শনিবার সৌদি ধনকুবের প্রিন্স আলওয়ালিদ বিন তালালকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর আগে মুক্তি দেওয়া হয় দেশটির মিডিয়া মোঘল হিসেবে পরিচিত ওয়ালিদ আল-ইব্রাহিমকে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
শেইখ সৌদ বলেছেন, ‘সমঝোতার মাধ্যমে আয় করা সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ৪০০ বিলিয়ন রিয়ালের (১০৬ বিলিয়ন ডলার) চেয়ে বেশি, যার মধ্যে আবাসন, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, সিকিউরিটিজ, নগদ অর্থ ও অন্যান্য সম্পদ রয়েছে।’
তিনি জানান, আটককৃত ৩৮১ জনের মধ্যে এখনো ৫৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে অথবা দোষ স্বীকার করে তারা সম্পত্তি সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছেন।
সৌদি অ্যাটর্নি জেনারেল আরো জানিয়েছেন, যে ৫৬জন এখনো সমঝোতায় পৌঁছতে পারেননি তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে অথবা তাদের বিরুদ্ধে আরো তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে তাদেরকে রিটজ হোটেল থেকে কারাগারে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শুরু করার পর প্রিন্স, সাবেক মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তা ও ধনী ব্যবসায়ীকে রিটজ-কার্লটন হোটেলের ভেতরে কার্যত বন্দি করে রাখে সৌদি কর্তৃপক্ষ। ওই সময় সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানিয়েছিলেন, সন্দেহভাজনদের সঙ্গে সমঝোতারে মাধ্যমে তারা প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার আদায় করতে পারবেন।
শনিবার সৌদি ধনকুবের প্রিন্স আলওয়ালিদ বিন তালালকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর আগে মুক্তি দেওয়া হয় দেশটির মিডিয়া মোঘল হিসেবে পরিচিত ওয়ালিদ আল-ইব্রাহিমকে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি