ভারতের আলোচিত ভণ্ড ধর্মগুরু গুরমিত রাম রহিম সিং ইনসান জেলে বসেও টাকা আয় করেন। তবে তা ধর্মের নামে ভণ্ডামি করে বা মানুষ ঠকিয়ে নয়; জেলে অদক্ষ শ্রমিক হিসেবে কাজ করে রাম রহিম দৈনিক বিশ টাকা করে আয় করেন।
ডেরা সাচ্চা সওদা’র সাবেক প্রধান গুরমিত রাম রহিম সিংহ ইনসান দুই সন্ন্যাসিনীকে ধর্ষণের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। তাকে রাখা হয়েছে সুনারিয়া (রোহতক) জেলে।
জানা গেছে, জেলে আসার পর অবসাদে ভুগতেন। কখনও দেখা দিত প্রবল অস্থিরতা। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।
জেল কর্তৃপক্ষ জানায়, এখন তিনি নিয়মনিষ্ঠ, ভদ্র। আগের রাম রহিম আর এখনকার রাম রহিমের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত। বাবার চেনা জেল্লা নাকি কেড়ে নিয়েছে কারাগারের বন্দি জীবন। তার দাড়ি এখন ধূসর। জেলের খামারে ফসল ফলানোর জন্য প্রতিদিনের হাড়ভাঙা খাটুনিতে আপত্তিও করেন না। রংচঙে জামাকাপড় ছাড়া যার চলতো না, এখন তার পরনে সাদা কুর্তা ও পায়জামা। অনিয়মকে যিনি নিয়ম করে নিয়েছিলেন, এখন রীতিমতো জেলখানার নিয়মের মধ্যেই কাটে তার বন্দি জীবন।
উল্লেখ্য, দুই অনুসারীকে ধর্ষণের দায়ে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে জেলে আছেন রাম রহিম।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
ডেরা সাচ্চা সওদা’র সাবেক প্রধান গুরমিত রাম রহিম সিংহ ইনসান দুই সন্ন্যাসিনীকে ধর্ষণের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। তাকে রাখা হয়েছে সুনারিয়া (রোহতক) জেলে।
জানা গেছে, জেলে আসার পর অবসাদে ভুগতেন। কখনও দেখা দিত প্রবল অস্থিরতা। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।
জেল কর্তৃপক্ষ জানায়, এখন তিনি নিয়মনিষ্ঠ, ভদ্র। আগের রাম রহিম আর এখনকার রাম রহিমের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত। বাবার চেনা জেল্লা নাকি কেড়ে নিয়েছে কারাগারের বন্দি জীবন। তার দাড়ি এখন ধূসর। জেলের খামারে ফসল ফলানোর জন্য প্রতিদিনের হাড়ভাঙা খাটুনিতে আপত্তিও করেন না। রংচঙে জামাকাপড় ছাড়া যার চলতো না, এখন তার পরনে সাদা কুর্তা ও পায়জামা। অনিয়মকে যিনি নিয়ম করে নিয়েছিলেন, এখন রীতিমতো জেলখানার নিয়মের মধ্যেই কাটে তার বন্দি জীবন।
উল্লেখ্য, দুই অনুসারীকে ধর্ষণের দায়ে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে জেলে আছেন রাম রহিম।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি