মার্কিন বিমান বাহিনী পরমাণু অস্ত্রবাহী এলজিএম মিনিটম্যান-৩ আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। তবে তারা গোপনে এ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। পরীক্ষার আগে মার্কিন সরকার আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি।
বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যান্ডেনবার্গ বিমান ঘাঁটি থেকে এ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি ১৩ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিতে পারে।
মার্কিন বিমান বাহিনীর গ্লোবাল স্ট্রাইক কমান্ড এক বিবৃতিতে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা সফল হওয়ার কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যেসব লক্ষ্য নিয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করা হয়েছে তার সবই অর্জিত হয়েছে এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। তবে এ সম্পর্কে কোনো বিশ্লেষণমূলক তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এছাড়া, কোথায় লক্ষ্যবস্তু ছিল তাও জানানো হয়নি। মনে করা হচ্ছে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের একটি এলাকা থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করা হয়েছে।
মার্কিন বিমান বাহিনীর একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তিন থেকে পাঁচ বছর আগে এ পরীক্ষা করার কথা ছিল এবং চলতি বছর এই প্রথম এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করল যুক্তরাষ্ট্র।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন বলে খবর বেরিয়েছে তার আগে যুক্তরাষ্ট্র এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করল।
যুক্তরাষ্ট্র সবসময় উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি ও পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে। কিন্তু দেশটি সে পরীক্ষা অব্যাহত রেখেছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যান্ডেনবার্গ বিমান ঘাঁটি থেকে এ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি ১৩ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিতে পারে।
মার্কিন বিমান বাহিনীর গ্লোবাল স্ট্রাইক কমান্ড এক বিবৃতিতে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা সফল হওয়ার কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যেসব লক্ষ্য নিয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করা হয়েছে তার সবই অর্জিত হয়েছে এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। তবে এ সম্পর্কে কোনো বিশ্লেষণমূলক তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এছাড়া, কোথায় লক্ষ্যবস্তু ছিল তাও জানানো হয়নি। মনে করা হচ্ছে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের একটি এলাকা থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করা হয়েছে।
মার্কিন বিমান বাহিনীর একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তিন থেকে পাঁচ বছর আগে এ পরীক্ষা করার কথা ছিল এবং চলতি বছর এই প্রথম এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করল যুক্তরাষ্ট্র।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন বলে খবর বেরিয়েছে তার আগে যুক্তরাষ্ট্র এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করল।
যুক্তরাষ্ট্র সবসময় উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি ও পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে। কিন্তু দেশটি সে পরীক্ষা অব্যাহত রেখেছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি