ইরানের ছয়জন নাগরিক ও তিনটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন অর্থ বিভাগ।
মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন বলেছেন, গোষ্ঠীটির সঙ্গে যাদের লাখ লাখ ডলারের সম্পর্ক রয়েছে, এর মারাত্মক কর্মকাণ্ডে তহবিল সরবরাহ করেছে তাদেরকেই এই দণ্ড দেয়া হয়েছে।
যেসব ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তাদের নাম প্রকাশ করেনি মার্কিন অর্থ বিভাগ। তবে জানিয়েছে, এসব ব্যক্তি ইরানেরই নাগরিক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নেয়ার ঘোষণা দেয়ার মাত্র দু’দিন পর এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো।
অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইরানের সরকার ও এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্ষমতার অপব্যবহার করে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে মার্কিন ডলার লেনদেন করে আইআরজিসির মারাত্মক কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন করেছে, যার মধ্যে আঞ্চলিক গ্রুপগুলোকে অর্থায়ন ও অস্ত্র সরবরাহও রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘তাদের উৎস ও গন্তব্যস্থল যেখানেই হোক না কেন, আমরা আইআরজিসির মুনাফার প্রবাহ বন্ধ করতে চাই।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন অর্থ বিভাগ।
মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন বলেছেন, গোষ্ঠীটির সঙ্গে যাদের লাখ লাখ ডলারের সম্পর্ক রয়েছে, এর মারাত্মক কর্মকাণ্ডে তহবিল সরবরাহ করেছে তাদেরকেই এই দণ্ড দেয়া হয়েছে।
যেসব ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তাদের নাম প্রকাশ করেনি মার্কিন অর্থ বিভাগ। তবে জানিয়েছে, এসব ব্যক্তি ইরানেরই নাগরিক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নেয়ার ঘোষণা দেয়ার মাত্র দু’দিন পর এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো।
অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইরানের সরকার ও এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্ষমতার অপব্যবহার করে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে মার্কিন ডলার লেনদেন করে আইআরজিসির মারাত্মক কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন করেছে, যার মধ্যে আঞ্চলিক গ্রুপগুলোকে অর্থায়ন ও অস্ত্র সরবরাহও রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘তাদের উৎস ও গন্তব্যস্থল যেখানেই হোক না কেন, আমরা আইআরজিসির মুনাফার প্রবাহ বন্ধ করতে চাই।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি