আগামী সোমবার লেবার ডে বা শ্রমিক দিবস উপলক্ষে শনি থেকে সোম পর্যন্ত টানা ছুটিতে ক্যালিফোর্নিয়ায় করোনাভাইরাস বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ছুটির এই তিন দিন ক্যালিফোর্নিয়ার অধিবাসীদের জন্য এক বড় পরীক্ষা। এ সময়টায় যদি তারা বাইরে গিয়ে না গিয়ে বাসায় অবস্থান করার সংযম দেখান তাহলে করোনাভাইরাস আক্রান্তের আরেকটি ঢেউ থেকে বেঁচে যেতে পারেন তারা।
এর আগে মে মাসের শেষের দিকে লকডাউন খুলে দেওয়ায় ক্যালিফোর্নিয়া জুলাই মাসে ভাইরাসজনিত ব্যাপকসংখ্যক মৃত্যুর অভিজ্ঞতা প্রত্যক্ষ করেছে। জুলাইয়ের ৪ তারিখের স্বাধীনতা দিবসের ছুটি, তরুণ ও শ্রমিকদের অসচেতন আচরণ প্রভৃতিও এ সময় ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করেছে।
গ্রীষ্মে সর্বশেষ বড় ছুটি লেবার ডে। এ সময় সারা যুক্তরাষ্ট্র জুড়েই প্রচুর মানুষ পরিবারসহ বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণে যান। তবে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুতে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা ক্যালিফোর্নিয়া যদি এই ছুটিতে সাবধান না হয় তাহলে আবারও একটি বড় সংখ্যার মৃত্যুর আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ক্যালিফোর্নিয়ায় গত কয়েক সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ, হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর সংখ্যা ধীরে ধীরে কমছে। তাই এই সময়ে আবারও যাতে ভাইরাস ছড়ানো বৃদ্ধি না পায় সেজন্য লোকজনদের ঘরে রাখাটাই কর্তৃপক্ষের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
ক্যালিফোর্নিয়ায় অনেক সংস্থা কয়েক দিন ধরেই লোকজনকে ছুটির সময়ে ঘরে থাকার অনুরোধ জানিয়ে আসছে। তবে গ্রীষ্মে বিশেষত হিট ওয়েভের সময়ে তারা ঘরে থাকবে কিনা সে নিশ্চয়তা একেবারেই দেয়া যাচ্ছে না।
এলএ বাংলা টাইমস/এমকে
ছুটির এই তিন দিন ক্যালিফোর্নিয়ার অধিবাসীদের জন্য এক বড় পরীক্ষা। এ সময়টায় যদি তারা বাইরে গিয়ে না গিয়ে বাসায় অবস্থান করার সংযম দেখান তাহলে করোনাভাইরাস আক্রান্তের আরেকটি ঢেউ থেকে বেঁচে যেতে পারেন তারা।
এর আগে মে মাসের শেষের দিকে লকডাউন খুলে দেওয়ায় ক্যালিফোর্নিয়া জুলাই মাসে ভাইরাসজনিত ব্যাপকসংখ্যক মৃত্যুর অভিজ্ঞতা প্রত্যক্ষ করেছে। জুলাইয়ের ৪ তারিখের স্বাধীনতা দিবসের ছুটি, তরুণ ও শ্রমিকদের অসচেতন আচরণ প্রভৃতিও এ সময় ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করেছে।
গ্রীষ্মে সর্বশেষ বড় ছুটি লেবার ডে। এ সময় সারা যুক্তরাষ্ট্র জুড়েই প্রচুর মানুষ পরিবারসহ বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণে যান। তবে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুতে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা ক্যালিফোর্নিয়া যদি এই ছুটিতে সাবধান না হয় তাহলে আবারও একটি বড় সংখ্যার মৃত্যুর আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ক্যালিফোর্নিয়ায় গত কয়েক সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ, হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর সংখ্যা ধীরে ধীরে কমছে। তাই এই সময়ে আবারও যাতে ভাইরাস ছড়ানো বৃদ্ধি না পায় সেজন্য লোকজনদের ঘরে রাখাটাই কর্তৃপক্ষের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
ক্যালিফোর্নিয়ায় অনেক সংস্থা কয়েক দিন ধরেই লোকজনকে ছুটির সময়ে ঘরে থাকার অনুরোধ জানিয়ে আসছে। তবে গ্রীষ্মে বিশেষত হিট ওয়েভের সময়ে তারা ঘরে থাকবে কিনা সে নিশ্চয়তা একেবারেই দেয়া যাচ্ছে না।
এলএ বাংলা টাইমস/এমকে