আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, সান
বার্নার্ডিনো শহরের একটি প্রতিবন্ধী সেবাকেন্দ্রে বন্দুকধারীদের হামলায় ১৪ জন
নিহত এবং আরো কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে।
লস এ্যাঞ্জেলেসের দক্ষিণের ঐ শহরটির পুলিশ বলছে, হামলার পর বন্দুকধারীরা একটি গাড়িতে
করে পালিয়ে যায়। বন্দুকধারীর সংখ্যা তিনজন পর্যন্ত হতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে। তবে এখন পুলিশ বলছে ২জন হামলা কারি তাদের হাতে নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে এক জন নারীও রয়েছেন। একজন পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন গোলাগুলির সময়।
বাংলাদেশী আহতঃ
অন্যদিকে উক্ত গোলাগুলির ঘটনায় একজন বাংলাদেশী মহিলা আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তিনি একজন প্রকৌশলীর স্ত্রী। বর্তমানে তিনি হাস্পাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ঐ এলাকায় প্রায় ২০০০ মত বাংলাদেশী বাস করেন। এনিয়ে বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
শহরটির শেরিফ বিভাগ বলছে, হামলাকারীরা সামরিক কায়দায় পোষাক পরিহিত ছিল। সেবাকেন্দ্রটির প্রধান
বলছেন, শহরের স্বাস্থ্য বিভাগের একটি অনুষ্ঠানের জন্য ভাড়া দেয়া ভবনে হামলাটি চালানো হয়।
মার্ক নামের একজন কাঁদতে কাঁদতে জানান, তার মেয়ে তাকে জানায়, সে বিশ্রামাগারের দিকে গেলে তার এবং তার সহকর্মীদের উপর ৩ জন বন্দুকধারী নিরবিচারে গুলি চালানো শুরু করে। সেই বাবা জানান , তিনি তার মেয়ে থেকে অনেক দূরে। তিনি কিছুই করতে পারছেন না।
হামলার পর পর , আশেপাশের সব দোকান পাঠ ও মার্কেটের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয়া হয়। সেখানে আটকে পড়া লোকদের পেছনের দরজা দিয়ে বের করে আনা হয়। ঐ এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সহকারী পরিচালক ডেভিড বোডিচ বলেন, হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি।
বার্নার্ডিনো শহরের একটি প্রতিবন্ধী সেবাকেন্দ্রে বন্দুকধারীদের হামলায় ১৪ জন
নিহত এবং আরো কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে।
লস এ্যাঞ্জেলেসের দক্ষিণের ঐ শহরটির পুলিশ বলছে, হামলার পর বন্দুকধারীরা একটি গাড়িতে
করে পালিয়ে যায়। বন্দুকধারীর সংখ্যা তিনজন পর্যন্ত হতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে। তবে এখন পুলিশ বলছে ২জন হামলা কারি তাদের হাতে নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে এক জন নারীও রয়েছেন। একজন পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন গোলাগুলির সময়।
বাংলাদেশী আহতঃ
অন্যদিকে উক্ত গোলাগুলির ঘটনায় একজন বাংলাদেশী মহিলা আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তিনি একজন প্রকৌশলীর স্ত্রী। বর্তমানে তিনি হাস্পাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ঐ এলাকায় প্রায় ২০০০ মত বাংলাদেশী বাস করেন। এনিয়ে বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
শহরটির শেরিফ বিভাগ বলছে, হামলাকারীরা সামরিক কায়দায় পোষাক পরিহিত ছিল। সেবাকেন্দ্রটির প্রধান
বলছেন, শহরের স্বাস্থ্য বিভাগের একটি অনুষ্ঠানের জন্য ভাড়া দেয়া ভবনে হামলাটি চালানো হয়।
মার্ক নামের একজন কাঁদতে কাঁদতে জানান, তার মেয়ে তাকে জানায়, সে বিশ্রামাগারের দিকে গেলে তার এবং তার সহকর্মীদের উপর ৩ জন বন্দুকধারী নিরবিচারে গুলি চালানো শুরু করে। সেই বাবা জানান , তিনি তার মেয়ে থেকে অনেক দূরে। তিনি কিছুই করতে পারছেন না।
হামলার পর পর , আশেপাশের সব দোকান পাঠ ও মার্কেটের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয়া হয়। সেখানে আটকে পড়া লোকদের পেছনের দরজা দিয়ে বের করে আনা হয়। ঐ এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সহকারী পরিচালক ডেভিড বোডিচ বলেন, হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি।