ক্যালিফোর্নিয়ায় মুসলিম দম্পতির গুলিতে ১৪ জন নিহত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের আরব ও
মুসলিম সম্প্রদায় আতঙ্কে রয়েছে। সেই সাথে বাঙ্গালী মুসলিমদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা ও ভয়ভীতি কাজ করছে। তাঁদের আশঙ্কা, যেকোনো সময় পাল্টা হামলা হতে পারে। সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির এলাকায় অনেক বাংলাদেশী মুসলিম বসবাস করেন। সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির মসজিদে হামলার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।মুসলিম অধ্যুষিত শহরটিতে নিরাপত্তা
জোরদার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ খবর জানা যায়। লস
এ্যাঞ্জেলেস থেকে কিছুটা পূর্বে সান বার্নার্ডিনো কাউন্টিতে আরব ও মুসলিম
সম্প্রদায়ের বসবাস। বুধবারের হামলার নিন্দা জানিয়েছেন তাঁরা। বার্নার্ডিনোর
মসজিদে আজ ওই হামলায় নিহত ব্যক্তিদের জন্য শোক পালন করা হবে। বাংলাদেশী প্রবাসীদের সংগঠন বাফলা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তারা নিহতদের স্মরণে মোমবাতি হাতে নিয়ে স্মরণসভার আয়োজন করেছেন
লস অ্যাঞ্জেলসের মুসলিম কমিউনিটির প্রেসিডেন্ট আহসান খান বলেন, মুসলিম
সম্প্রদায় এই ভয়ংকর ও সহিংস হামলার নিন্দা জানাচ্ছে। তিনি বলেন, এই হামলা
বিকৃত মানসিকতার পরিচয়। হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের পরিবারকে মুসলিম সম্প্রদায়ের
পক্ষ থেকে সমবেদনা জানানো হয়। আমেরিকান-আরব বৈষম্যবিরোধী কমিটির
আইন ও নীতিবিষয়ক পরিচালক আবেদ আইয়ুব এক মানবাধিকার সংস্থাকে বলেন, এখানে
মুসলিমরা বাস করেন। যেকোনো সময় হামলা বা যেকোনো ধরনের হয়রানি হতে পারে।
তাই মুসলিম সম্প্রদায়কে সতর্ক থাকতে হবে।
সিএনএনের এক খবরে জানা যায়, আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী বলছে হামলাকারী সৈয়দ ফারুকের সঙ্গে বিভিন্ন জঙ্গি ও
সন্ত্রাসী দলের যোগসাজশ রয়েছে। তবে সান
বার্নার্ডিনো এলাকার দার আল উলম আল ইসলামিয়াহ মসজিদের ইমাম মাহমুদ নাদভি
এএফপিকে বলেন, তিনি কখনো ফারুকের
মধ্যে উগ্রবাদী মনোভাব দেখেননি।
ইমাম মাহমুদ নাদভি বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ায় ওই হামলার কয়েক ঘণ্টা
পর বার্নার্ডিনো কাউন্টির মসজিদে ভয়েস
মেইলে পাল্টা হামলার হুমকি দেওয়া
হয়েছে। মসজিদে আজ শুক্রবার আরও নিরাপত্তা দিতে পুলিশকে অনুরোধ জানানো
হয়েছে। বার্নার্ডিনোর বাসিন্দা গাসের সেহাতা
বলেন, তিনি মনে করেন ফারুকের কর্মস্থলে অসন্তোষের কারণেই এ হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার সঙ্গে ধর্মীয় বিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ফারুক শান্ত, লাজুক স্বভাবের। কথা কম বলেন। তিনি বিবাহিত। একটি মেয়ে আছে। আর্থিকভাবেও সচ্ছল। সব মিলিয়ে তাঁর একটি সুখী পরিবার ছিল।
মুসলিম সম্প্রদায় আতঙ্কে রয়েছে। সেই সাথে বাঙ্গালী মুসলিমদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা ও ভয়ভীতি কাজ করছে। তাঁদের আশঙ্কা, যেকোনো সময় পাল্টা হামলা হতে পারে। সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির এলাকায় অনেক বাংলাদেশী মুসলিম বসবাস করেন। সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির মসজিদে হামলার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।মুসলিম অধ্যুষিত শহরটিতে নিরাপত্তা
জোরদার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ খবর জানা যায়। লস
এ্যাঞ্জেলেস থেকে কিছুটা পূর্বে সান বার্নার্ডিনো কাউন্টিতে আরব ও মুসলিম
সম্প্রদায়ের বসবাস। বুধবারের হামলার নিন্দা জানিয়েছেন তাঁরা। বার্নার্ডিনোর
মসজিদে আজ ওই হামলায় নিহত ব্যক্তিদের জন্য শোক পালন করা হবে। বাংলাদেশী প্রবাসীদের সংগঠন বাফলা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তারা নিহতদের স্মরণে মোমবাতি হাতে নিয়ে স্মরণসভার আয়োজন করেছেন
লস অ্যাঞ্জেলসের মুসলিম কমিউনিটির প্রেসিডেন্ট আহসান খান বলেন, মুসলিম
সম্প্রদায় এই ভয়ংকর ও সহিংস হামলার নিন্দা জানাচ্ছে। তিনি বলেন, এই হামলা
বিকৃত মানসিকতার পরিচয়। হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের পরিবারকে মুসলিম সম্প্রদায়ের
পক্ষ থেকে সমবেদনা জানানো হয়। আমেরিকান-আরব বৈষম্যবিরোধী কমিটির
আইন ও নীতিবিষয়ক পরিচালক আবেদ আইয়ুব এক মানবাধিকার সংস্থাকে বলেন, এখানে
মুসলিমরা বাস করেন। যেকোনো সময় হামলা বা যেকোনো ধরনের হয়রানি হতে পারে।
তাই মুসলিম সম্প্রদায়কে সতর্ক থাকতে হবে।
সিএনএনের এক খবরে জানা যায়, আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী বলছে হামলাকারী সৈয়দ ফারুকের সঙ্গে বিভিন্ন জঙ্গি ও
সন্ত্রাসী দলের যোগসাজশ রয়েছে। তবে সান
বার্নার্ডিনো এলাকার দার আল উলম আল ইসলামিয়াহ মসজিদের ইমাম মাহমুদ নাদভি
এএফপিকে বলেন, তিনি কখনো ফারুকের
মধ্যে উগ্রবাদী মনোভাব দেখেননি।
ইমাম মাহমুদ নাদভি বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ায় ওই হামলার কয়েক ঘণ্টা
পর বার্নার্ডিনো কাউন্টির মসজিদে ভয়েস
মেইলে পাল্টা হামলার হুমকি দেওয়া
হয়েছে। মসজিদে আজ শুক্রবার আরও নিরাপত্তা দিতে পুলিশকে অনুরোধ জানানো
হয়েছে। বার্নার্ডিনোর বাসিন্দা গাসের সেহাতা
বলেন, তিনি মনে করেন ফারুকের কর্মস্থলে অসন্তোষের কারণেই এ হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার সঙ্গে ধর্মীয় বিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ফারুক শান্ত, লাজুক স্বভাবের। কথা কম বলেন। তিনি বিবাহিত। একটি মেয়ে আছে। আর্থিকভাবেও সচ্ছল। সব মিলিয়ে তাঁর একটি সুখী পরিবার ছিল।