প্রতিবারের মতো এবারো বিজয়ের রঙে রাঙা হলো আমেরিকার লস এঞ্জেলেস। ১৯৭১ সালের ১৬ডিসেম্বর স্বাধীন হয়েছিল আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশ। দিনটাকে স্বরণীয় করতে প্রতিবছর বাংলাদেশীরা এই দিনটাকে উদযাপন করে। আমেরিকায় বসবাসরত বাংলাদেশীরাও এর ব্যাতিক্রম নয়। বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনায় পালিত হলো এবারের বিজয় দিবস।
গত ১৯ ডিসেম্বর দুপুর ২টা ৩০মিনিটে শুরু হয় গাড়ি বহর। প্রায় ৫০টি গাড়ি এই বহরে অংশগ্রহণ করে। গাড়ি বহরের প্রথমেই ছিল ২টি পুলিশের গাড়ি তারপর ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি, মটরসাইকেলও ছিল চোখে পড়ার মতো। বিজয় বহরে আওয়ামীলীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সমাজিক, ও সাংস্কৃতি সংগঠন এবং এলএ বাংলা টাইমস-সহ বিভিন্ন মিডিয়া অংশ গ্রহণ করে। বহরটি লিটল বাংলা হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শ্যাটো সেন্টারে এসে শেষ হয়।
এরপর সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথমেই সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের ও পরে আমেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। তারপর দেশাত্ববোধক গান। মঞ্চ মাতাতে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী সুবির নন্দী। এটি তার প্রথম লস এঞ্জেলেস সফর। তাকে কমিউনিটির পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে মঞ্চে তোলে শুভেচ্ছা জানান ও পরিচিত হন মাসুদ রব চৌধুরী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন লস এঞ্জেলেসের জনপ্রিয় উপস্থাপক সাদিয়া হক মিমি।
পুরো অনুষ্ঠান স্থল লাল ও সবুজ রঙের বিভিন্ন পোস্টার, ফেস্টুন ও প্লেকার্ডে সুসজ্জিত ছিল। ছোট ছোট শিশু থেকে নিয়ে তরুণ ও বৃদ্ধরাও বাংলাদেশের পতাকার সাথে মিলেয়ে কাপড় পরে এসেছিলেন।
গত ১৯ ডিসেম্বর দুপুর ২টা ৩০মিনিটে শুরু হয় গাড়ি বহর। প্রায় ৫০টি গাড়ি এই বহরে অংশগ্রহণ করে। গাড়ি বহরের প্রথমেই ছিল ২টি পুলিশের গাড়ি তারপর ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি, মটরসাইকেলও ছিল চোখে পড়ার মতো। বিজয় বহরে আওয়ামীলীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সমাজিক, ও সাংস্কৃতি সংগঠন এবং এলএ বাংলা টাইমস-সহ বিভিন্ন মিডিয়া অংশ গ্রহণ করে। বহরটি লিটল বাংলা হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শ্যাটো সেন্টারে এসে শেষ হয়।
এরপর সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথমেই সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের ও পরে আমেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। তারপর দেশাত্ববোধক গান। মঞ্চ মাতাতে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী সুবির নন্দী। এটি তার প্রথম লস এঞ্জেলেস সফর। তাকে কমিউনিটির পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে মঞ্চে তোলে শুভেচ্ছা জানান ও পরিচিত হন মাসুদ রব চৌধুরী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন লস এঞ্জেলেসের জনপ্রিয় উপস্থাপক সাদিয়া হক মিমি।
পুরো অনুষ্ঠান স্থল লাল ও সবুজ রঙের বিভিন্ন পোস্টার, ফেস্টুন ও প্লেকার্ডে সুসজ্জিত ছিল। ছোট ছোট শিশু থেকে নিয়ে তরুণ ও বৃদ্ধরাও বাংলাদেশের পতাকার সাথে মিলেয়ে কাপড় পরে এসেছিলেন।